bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia













মহুয়া ভাবি স্মরণে কিছু কথা
মোহাম্মদ আবদুর রাযযাক


“একদিন তো আমরা সবাই চলে যাবো … …”



হ্যাঁ, একদিন আমরা সবাই চলে যাব, যেমন চলে গেলেন ফুলের নামে নাম, ফুলের মতোই স্নিগ্ধ ও সুন্দর এবং ফুলের মতোই সুগন্ধ বিলানো আমাদের সকলের অত্যন্ত প্রিয় ভালোবাসার মানুষ মহুয়া হক। “জীবনেরে কে রাখিতে পারে? আকাশের প্রতি তারা ডাকিছে তাহারে, তার নিমন্ত্রণ লোকে লোকে,“ আর তাইতো কোন এক অজানা তারার গভীর ভালোবাসার ডাক শুনে তারই নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে মহুয়া ভাবি গত বৃহস্পতিবার ২৯ জুলাই ২০২১, ৮২ বছর বয়সে ইহলোক ছেড়ে পাড়ি জমালেন পরলোকের পথে। প্রাণপ্রিয় একমাত্র পুত্র রাহুল, কন্যাসমা পুত্রবধূ পলা আর তার চোখের মণি দুই নাতনী আণিকা আর শায়লার ভালোবাসার সুতীব্র বন্ধন তাকে ধরে “রাখিল না; রাজ্য তারে ছেড়ে দিল পথ, রুধিল না সমুদ্র পর্বত।“ তিনি চলে গেলেন মহাপ্রস্থানের পথে। ইহলোকের কারো ডাকে তিনি আর কোনদিন সাড়া দেবেন না। যারা আকাশে তারার মেলায় মিশে যায় তারা কি আর কখনো কারো ডাকে সাড়া দেয়? তারা তো তখন না ফেরার দেশের নিযুত তারার মেলায় তাদের পুরোগামীদের সাথে মিলিত হবার আনন্দে বিভোর।

মহুয়া ভাবি আর তার প্রয়াতঃ স্বামী গাজী রুহুল হক উজ্জ্বল হক সিডনি আসেন ১৯৮০ সালে। তাদের সাথে আমার পরিচয় তার পুরো এক দশক পরে; ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে অভিবাসী হিসেবে আমার সিডনি আসার পর। সিডনি আসার কিছুদিন পর সে সময় Marsfield সাবার্বে বসবাসকারী জনাব আব্দুল হান্নান এবং তার স্ত্রী আম্ব্রীনের বাসায় আমাদেরকে একদিন দুপুরের খাবারের নিমন্ত্রণ জানানো হয়। আমার সিঙ্গাপুর জীবনের পুরনো বন্ধু ডঃ ফজলুর রহমানের মাধ্যমে হান্নান পরিবারের সাথে আমাদের পরিচয়। এই বাসাতেই উজ্জ্বল ভাই এবং মহুয়া ভাবির সাথে আমার প্রথম দেখা হয়। হান্নান-আম্ব্রীন দম্পতি মহুয়া ভাবি এবং উজ্জ্বল ভাইয়ের বিশেষ স্নেহের পাত্র ছিলেন। তাদের আরেকজন অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন আব্দুল কাদির গামা এবং তার স্ত্রী বিন্দু ভাবী। গামা তার স্কুল জীবন থেকে আমার চেনা; তার Todman Avenue এর বাসায় উজ্জ্বল ভাই আর মহুয়া ভাবীর সাথে আমার দ্বিতীয়বার দেখা। উজ্জ্বল ভাই এবং মহুয়া ভাবি দু’জনেরই বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্য এবং সংস্কৃতির প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা ছিল, আর আমার সাথে সেখানেই ছিল তাদের মিল। আর এই মিলের সূত্র ধরে কেমন করে যেন খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমাদের দুই পরিবারের সাথে নিবিড় সখ্যতা গড়ে ওঠে।

সে সময় মহুয়া ভাবি এবং জনাব ফখরুদ্দিন চৌধুরী SBS Radio র সাপ্তাহিক বাংলা অনুষ্ঠান পরিচালনা করতেন। আমার যতদূর মনে পড়ে এ অনুষ্ঠানটি ছিল এক ঘণ্টা সময়ের জন্য। ১৯৯০ এর ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিকে একদিন মহুয়া ভাবি আমাকে জানালেন ১৯৯১ তে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে SBS Radio বাংলার মুখ নামে একটি বেতার আলেখ্য প্রচার করতে আগ্রহী। উনি আলেখ্যটির একটি কাঠামো দাঁড় করিয়েছেন, উনি চান আমি যেন তাকে এ ব্যাপারে একটু সাহায্য করি। মঞ্চে অভিনয়ের জন্য ছোটখাটো নাটিকা রচনা বা কোন কবিতার নাট্যরূপ দেবার সামান্য অভিজ্ঞতা আমার ছিল, কিন্তু ভাবি যা চাইছেন তেমন কিছু আমি আর আগে লিখিনি। যাইহোক, যেহেতু একটা কাঠামো তিনি আমাকে দিয়েছেন আমি সাহস করে রাজী হলাম এবং একটা আলেখ্য দাঁড় করানো হল। শাহিন শাহনেওয়াজ, আশীষ বাবলু, লোপা রশিদ, ফারুক খান, মিজানুর রহমান তরুণ এবং মহুয়া ভাবি রূপায়িত প্রায় ত্রিশ মিনিটের সে বেতার আলেখ্য প্রবাসী এবং অভিবাসী বাংলাদেশী শ্রোতাদের খুব ভাল লাগলো আর আমি মহুয়া ভাবির খুব কাছের মানুষ হয়ে গেলাম।

এ কথা তো প্রায় সবারই জানা যে উজ্জ্বল ভাই সিডনির বৈশাখী মেলার স্বপ্নদ্রষ্টা এবং উদ্যোক্তা। কিন্তু এই মেলার পরিকল্পনা-পর্যায়ে মহুয়া ভাবির নীরব সহযোগিতার কথা অনেকেরই জানা নেই। মেলার ব্যাপারে বিশদ আলাপ-আলোচনার জন্য মাঝে মাঝেই তাদের Mosman সাবার্বের বাসায় আমাদের অনেকেরই যাওয়া হতো এবং মহুয়া ভাবি ক্লান্তিহীন ভাবে অতিথিদেরকে চা-নাস্তা জুগিয়ে যেতেন।

মহুয়া ভাবির Mosman এর এই বাসাটার সাথেও আমার কিছু ব্যক্তিগত সুখস্মৃতি জড়িয়ে আছে। আমাদের একমাত্র মেয়ে সোনিয়ার বিয়ের পাত্র পছন্দ করার ব্যাপারে উজ্জ্বল ভাই এবং মহুয়া ভাবীর অগ্রণী ভূমিকা ছিল। ১৯৯২ সালের আগস্ট মাসে তাদের এই বাসাটিতেই পাত্র-পাত্রীর প্রথম দেখার ব্যবস্থা করা হয়। পাত্র তাদের অত্যন্ত স্নেহভাজন হান্নান সাহেবের ছোট ভাই নোমান। এর ক’দিন পর, ১৭ আগস্ট St. Leonards সাবার্বের Bengal Gardens Restaurant এ বিয়ের বাগদান অনুষ্ঠান হয়। কিন্তু পুরো অনুষ্ঠানে উজ্জ্বল-মহুয়া দম্পতি আমার বড় ভাই-ভাবির দায়িত্ব পালন করেন।

UNSW থেকে PhD শেষ করে ১৯৯৪ সালের এপ্রিল মাসে আমি আমার কর্মস্থল সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যাই। সিডনি থেকে বাংলাদেশে যাবার পথে এবং বাংলাদেশ থেকে সিডনি ফেরার পথে মহুয়া ভাবি এবং উজ্জ্বল ভাই আমার বাসায় দু’একদিনের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন। সে সময় প্রায় প্রতিদিনই তারা বিচিত্র সব বিষয় নিয়ে মজার ঝগড়া করতেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। একবার ওনারা দু’জন বাসে করে মালয়েশিয়ার জহুরবারু বেড়াতে যাবেন। সে সময় আমার বাসা ছিল সিঙ্গাপুর এর Dunearn Road এর উপর College Green আবাসিক এলাকায়। আমার বাসা থেকে বাস স্ট্যান্ডের দূরত্ব মাত্র দেড়শ মিটার, আর জহুরবারু যেতে লাগে প্রায় ৪০ মিনিট। আমি ইউনিভার্সিটিতে যাবার আগে তাদেরকে বলে গিয়েছি তারা যেন সঙ্গে ছাতা নিয়ে যান কারণ বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু তারা যখন বের হন তখন রোদ থাকায় উজ্জ্বল ভাই ছাতা নিতে রাজী ছিলেন না। দিনশেষে ফিরে আসার পথেও কোন বৃষ্টি ছিলনা। কিন্তু বাসস্টপে নামার পর এমনই প্রচণ্ড বৃষ্টি যে মাত্র দেড়শ মিটার দূরের বাসায় আসতে আসতে দু’জনেই ভিজে সারা। বাসায় ফিরে মহুয়া ভাবীর শুরু হল মারাত্মক হাঁচি, আর তার সব আক্রোশ গিয়ে পড়লো উজ্জ্বল ভাইয়ের উপর। সে সময় আমার স্ত্রী আমাদের ছেলে শেরীফের সাথে সিডনিতে থাকতেন বলে আমার বাসায় সালাম নামে একজন তরুণ বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ার থাকত। বিকেলে আমি বাসায় ফিরে দেখি সে বেচারা বিরস বদনে বাসার সামনে ঘাসের উপর বসে আছে। ব্যাপার কি প্রশ্ন করতেই সে জানাল ভাই ভাবীর ঝগড়া শুনে সে আর ঘরে ঢোকেনি, আমার জন্য বাইরে বসে আছে। যাই হোক, দু’জনে ভয়ে ভয়ে ঘরে ঢুকে দেখি মিয়া-বিবি দু’জনে খুবই আনন্দ সহকারে সিঙ্গাড়া আর চা খাচ্ছেন!

১৯৯৭ সালে ঢাকায় বেড়াতে গিয়ে উজ্জ্বল ভাই মারা গেলেন। আমি তখন ঢাকায়। দুপুরের দিকে আম্ব্রীন (সে ও তখন ঢাকায় ছিল) আমাকে এই দুঃসংবাদ দিল এবং জানাল যে উজ্জ্বল ভাইয়ের মরদেহ উয়ারীতে তার ভাতিজার বাসায় রাখা আছে। উত্তরা থেকে উয়ারী যেতে প্রায় দেড় ঘণ্টার পথ। ঠিকানা মত পৌঁছে গিয়ে দেখি মহুয়া ভাবী একাকী পাথরের মূর্তির মত ভাবলেশহীন চোখে বসে আছেন। আমাকে দেখেই বললেন “দেখলেন উজ্জ্বল আমাকে কিছু না বলেই চলে গেল।” উনি জানালেন সিডনি থেকে রাহুল ঢাকা এসে পৌঁছার পর তাকে দাফন করা হবে এবং আমাকে দাফনের সময় জানানো হবে। কিন্তু কি সব ঝামেলার কারণে সে সময়টা আর জানানো হয়নি আর আমিও তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে পারিনি।

২০০১ সালে আমরা সিঙ্গাপুরের পাট চুকিয়ে পাকাপাকি ভাবে সিডনি চলে আসি। তারপর দীর্ঘদিন কেটে গেছে। একুশের বইমেলা, বৈশাখী মেলা, প্রতীতির নববর্ষ উদযাপন বা রবীন্দ্রজয়ন্তী, এখানে ওখানে গানের জলসা, কারো বিয়ে-শাদী, জন্মদিন, পিঠা উৎসব ইত্যাদি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মহুয়া ভাবির সাথে দেখা হতো। তার সাথে প্রতিটি সাক্ষাৎ হতো খুবই আনন্দময় এবং মনে রাখার মত।

২০১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে একদিন ভাবি আমাকে ফোন করে জানালেন তার একটা অনুরোধ আমাকে অবশ্যই রাখতে হবে। অনুরোধটা তার কোন ব্যক্তিগত প্রাপ্তির জন্য নয়; তার পরিচিত একজন বাংলাদেশী ছাত্রের জন্য। ছেলেটি PhD করার জন্য স্কলারশিপ পেয়েছে কিন্তু সময়ের স্বল্পতার কারণে সিডনিতে তার থাকার কোন ব্যবস্থা সে করতে পারেনি। যদি সে সময় মত সেশন শুরু করতে না পারে তা’হলে তার স্কলারশিপ বাতিল হয়ে যাবে। আমার বাসায় যেহেতু জায়গা আছে আমি অবশ্যই সাহায্য করতে রাজী হবো ভেবে তিনি ছেলেটিকে সিডনি আসতে বলেছেন। ভাবির দৃঢ় বিশ্বাস, নিশ্চয়ই আমি তার মুখ রাখবো। আমি নিজে একজন শিক্ষক, তার উপর মহুয়া ভাবি অনুরোধ করেছেন, তাই না করার প্রশ্নই ওঠে না। আমি রাজী হলাম। কথা বলার ক’দিন পর রাহুল এসে ছেলেটিকে আমার বাসায় পৌঁছে দিয়ে গেল। অত্যন্ত ভদ্র এবং নম্র স্বভাবের একটি ছেলে; আমার স্ত্রী নাসিম আর ছেলে শেরিফের সাথে তার খুব ভালো একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দু-আড়াই মাসের মধ্যেই সে নিজের বাসায় উঠে যায়। কিন্তু যতদিন সে আমার বাসায় ছিল, প্রায় প্রতিদিন মহুয়া ভাবি তার খোঁজ রাখতেন, আর ছেলেটিও প্রতি সপ্তাহে ভাবির সাথে দেখা করতে যেত। আমি ঠিক জানি ভাবির মৃত্যু তার কাছে মাতৃবিয়োগের চেয়ে কম কষ্টকর হবে না।

২০১৬ সালে আমি sabbatical leave থেকে ফেরার পর ভাবির সাথে দেখা সাক্ষাৎ একটু কমে যেতে থাকে। ভাবী আমেরিকা, কোলকাতা, এবং ঢাকায় ছড়িয়ে থাকা তার আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে বেড়ানোর সুবাদে অনেক সময় সিডনির বাইরে থাকতেন। তবে খুব ঘন ঘন দেখা না হলেও নিয়মিতভাবে কথা হোতো। ফোন করতে দেরী হলে তিনি অনুযোগ করতেন। সোনিয়া-নোমান এবং তাদের বাচ্চাদের খবর নিতে তার কখনো ভুল হতোনা। বস্তুতঃ উনি আমাদের পরিবারেরই একজন হয়ে গিয়েছিলেন। ২০১৯ এর জানুয়ারি মাসে আমাদের বিয়ের ৫০তম বার্ষিকীতে তিনি সপরিবারে এসে ব্যক্তিগতভাবে আমাদেরকে আশীর্বাদ করে গেছেন। সে বছরই তার ৮০তম জন্মবার্ষিকীতে ভাবীর রাহুলের বাসায় প্রায় সারাদিন কাটিয়ে এসেছি। কিন্তু কোভিড১৯ এর তাণ্ডব শুরু হবার পর ভাবীর সাথে আমার ফোনে কথা হলেও আর দেখা হয়নি।


আমাদের ৫০তম বিবাহ বার্ষিকীতে বাম থেকে আমি, আমার স্ত্রী নাসিম, মহুয়া হক,
রীতা করিম এবং কানিজ রশিদ

মহুয়া ভাবির সাথে আমার শেষ কথা হয়েছিল উনার হাসপাতালে ভর্তি হবার কিছুদিন আগে। সেই ফোন ছিল তার বড় নাতনী আণিকার সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য। ভাবির প্রিয় বড় নাতনী আণিকা Business Administration এর ছাত্রী এবং ভাবীর ধারণা আমার সাথে পরিচয় থাকলে আমি হয়তো বা আণিকার career planning এ সাহায্য করতে পারবো।

কয়েক সপ্তাহ আগে ভাবিকে বেশ কয়েকবার ফোন করে পেলাম না। একটু দুশ্চিন্তা হলো। ভাবীর আর এক প্রিয় দম্পতি মামুন ভাই (মামুনুর রশিদ) এবং কানিজ ভাবিকে (কানিজ রশিদ) ফোন করে জানলাম ভাবি হাসপাতালে আছেন এবং খুব ভালো নেই। উনারা একবার দেখে এসেছেন এবং আরেকবার যাবার চেষ্টা করবেন। রাহুলকে ফোন করে জানলাম ভাবি গুলানবেরি সিন্ড্রোমে (Gullenbury Syndrome) আক্রান্ত হয়েছেন এবং এই রোগটি বেশী বয়সী মানুষদের জন্য মৃত্যুর কারণ হতে পারে। আর হল ও তাই। ২৬ জুলাই মহুয়া ভাবীকে প্রশমনকারী সেবা (palliative care) দেয়া হয়। আর তার তিনদিন পরই তিনি আমাদেরকে চিরদিনের মত ছেড়ে চলে গেলেন।

মহুয়া ভাবিরা ছিলেন চার বোন এবং এক ভাই। ভাবির মৃত্যুর পর এদের মধ্যে মাত্র একজন – কুমকুম দিদি - বেঁচে রইলেন। আগামী বৃহস্পতিবার ৫ই আগস্ট দুপুর বারোটায় Castlebrook Memorial Park এ মহুয়া ভাবীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। কোভিড জনিত নিষেধাজ্ঞার কারণে পরিবারের লোকদের বাইরে অন্য কারোই সে অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার সুযোগ নেই। তবে অনুষ্ঠানটি দুপুর বারোটায় (Chapel Service) এবং বারোটা পঁয়তাল্লিশ মিনিটে (Graveside rituals) live streaming করা হবে, এবং নীচের link click করে তা দেখা যাবে।

For Chapel Service:
https://www.oneroomstreaming.com/login
Password: 6QPVM1

For graveside:
https://hillsfamilyfunerals.com.au/live-streaming/client/?nid=67ade93d-554a-42e2-ae33-beb13306a4c3

নিজের পরিবারের সদস্য, আত্মীয়-স্বজন, শুভানুধ্যায়ী এবং অসংখ্য অনুরাগীর হৃদয়ে অনেক সুখস্মৃতি রেখে, তাদেরকে চোখের জলে ভাসিয়ে ফুলের নামে নামের মেয়ে মহুয়া ভাবির আত্মাকে তার পরমপিতা অনন্ত শান্তিময় স্বর্গলোকে ঠাঁই দিন।
“আজিকে হয়েছে শান্তি, যত কিছু ভুল ভ্রান্তি সব গেছে চুকে।
রাত্রিদিন ধুকধুক, তরঙ্গিত দুঃখ সুখ থামিয়াছে বুকে।
যতকিছু ভালোমন্দ, যতকিছু দ্বিধাদ্বন্দ্ব, কিছু আর নাই।
বলো শান্তি, বলো শান্তি, দেহ সাথে সব ক্লান্তি হয়ে যাক ছাই।“






Share on Facebook               Home Page             Published on: 4-Aug-2021

Coming Events:



A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far