bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia













মাছি
আবু এন. এম. ওয়াহিদ




আজ সকালে উঠে নাস্তা খেতে গিয়ে নজর পড়ল টেবিলের মাঝখানে বসা এক মাছির ওপর। মনে হলো একটি তরতাজা জ্যান্ত মাছি শান্ত হয়ে বসে বিশ্রাম নিচ্ছে - যেন আজ তার কোনো খাওয়া নেই, কাজ নেই, তাড়া নেই, ওড়া-উড়ি নেই, নিছক আরামে বসে সময় কাটানো ছাড়া! আপনারা বলতে পারেন, ‘খাবার টেবিলে মাছি বসেছে, এ আবার নতুন কী? এমন ঘটনা সবার ঘরে তো সব সময় লেগেই আছে। আর মাছি বসবে না তো ঈগল পাখি উড়ে এসে আপনার টেবিল জুড়ে বসবে?’ না, তা বসবে না। আপনাদের কথা সবই ঠিক, সবই মানলাম, এটি নিতান্তই একটি তুচ্ছ ও সামান্য ঘটনা, যা হরহামেশা সবাই দেখে অভ্যস্ত, কিন্তু ব্যাপার হলো, একটি সাধারণ মাছি দেখে আজ আমার মনে হঠাৎ ‘অসাধারণ’ বলব না, তবে কিছু ‘অস্বাভাবিক’ ভাবনা এসে উঁকিঝুঁকি মারছে। আর তাই আপনাদের সঙ্গে সেই ভাবনাগুলো ভাগাভাগি করে নিতে মনটাও কেন যেন আনচান করে উঠছে। এই মাছির কথায় এবং আজকের মূল বিষয়ে আবার ফিরে আসব।

তার আগে, নিত্যদিন সাধারণতঃ মাছি দেখলে আমাদের, বিশেষ করে আমার মনে কী প্রতিক্রিয়া হয়, সেকথা একটু বলে নেই। মাছিকে ঘরে ঢুকে উড়তে বা বসতে দেখলে - কী গিন্নি, কী আমার মেয়েরা ‘মাছি, মাছি - ধর, ধর, মার, মার’, বলে হৈচৈ চিল্লাচিল্লি শুরু করে দেয়। আর রান্নাঘরে হুলস্থূল যতই বাড়তে থাকে, মাছি দেওয়ানা হয়ে ততই উড়তে থাকে, কোথাও বসতে চায় না, ফলে তাকে বধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। মাছি মারতে ব্যর্থতার মাত্রা যত উপর দিকে উঠে, ততই আমার মনের মধ্যে রাগ এবং জেদও চেপে বসে। উত্তেজিত দেহ-মনে মাছির ওপর আমার উপর্যুপরি নিষ্ফল আক্রমণে কোনো ফল ফলে না। আমার এ অবস্থা দেখে, একদিকে আমার মেয়েরা হাসে, ‘বলে আব্বু, এ কী! তুমি একটা মাছিও মারতে পার না!’ অন্যদিকে মাছিটি তখন শুধু উড়ে না, ভনভন সুরে গান গেয়ে আমাকে বিদ্রূপও করে! এই বিরক্তি আর হতাশার মাঝে ওই সময় আমার ‘মাছি মারা কেরানির’ কথা মনে পড়ে যায় এবং নিজেকে তার মতনই অসহায় মনে হয়! ছোটবেলা কার গল্পে বা প্রবন্ধে ‘মাছি মারা কেরানি’ কথাটা পড়েছিলাম তা মনে নেই - সম্ভবত সৈয়দ মুজতবা আলীর।

‘মাছি মারা কেরানি’ বলে যারা মানুষকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে এই তত্ত্বকথা আবিষ্কার করেছেন, তাঁরা কি জানতেন না ‘মাছি মারা’ কাজটি কত কঠিন! অবশ্যই জানতেন, না জানার তো কোনো কারণ দেখি না। কেরানি যদি মাছি মারতে না পারেন, তাহলে আপিসের বড় সা’ব কি পারবেন? আমারতো মনে হয় তিনিও এ কাজে সমানভাবেই ব্যর্থ হবেন। তাহলে বেচারা কেরানির দোষটা কোথায়? এই কঠিন কাজের সাথে কেন একজন কেরানিকে টেনে এনে এভাবে গোটা কেরানিকুলকে অপমান করা হলো, অনেক দিন ধরে, অনেক কোশেশ করেও তার মর্ম উদ্ঘাটন করতে পারিনি। সময় সময় বিজ্ঞজনদেরকেও যে জিজ্ঞেস করিনি, তাও নয়, তবে কারো কাছেই সন্তোষজনক উত্তর পাইনি।

আমার বিশ্বাস, এখানে আসলে মাছি মারামারিটা মূল বিষয় নয়, আসল বিষয় অন্য খানে। এ ব্যাপারে আমি আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে জোড়াতালি দিয়ে একটি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছি। শুনে দেখুন, আপনাদের কাছে কেমন লাগে। আমার ধারণা, ‘মাছি মারা কেরানি’ বলতে অদক্ষ, অনভিজ্ঞ, অথর্ব, আনাড়ি ও সর্বোপরি আহাম্মক কেরানিদের বোঝানো হয়, যারা কোনো একটি কাজ সঠিকভাবে একবারে করতে পারেন না, কাজটি বুঝিয়ে দিলেও বুঝতে পারেন না। যেমন এক বাড়িতে মাছি মারা যায় না, তেমনি যে কেরানি একবারে একটি কাজ ঠিক করে করতে পারেন না, সেই ‘মাছি মারা কেরানি’। সুধীগণ, আমার এ বোঝায় যদি কোনো গলত থাকে, তাহলে দয়া করে শুধরে দেবেন, কৃতজ্ঞ থাকব।

আমার ব্যাখ্যাটা সঠিক হোক আর বেঠিক হোক, ‘মাছি মারা’ কাজটা যে কঠিন, এ ব্যাপারে তো কেউ দ্বিমত পোষণ করবেন না? আপনারা কি কখনো ভেবে দেখেছেন, ‘মাছি মারা’ এত কঠিন কেন? কারণ, মাছি একেবারে ছোট না হলেও ছোট এবং তার শরীরের পাখনা দু’টো তুলনামূলক ভাবে বড় বড়, ফলে উড়াল কালে তার গতি হয় মশা ও একই আকারের অন্য পোকার চেয়ে অনেক বেশি। প্রাণী হিসেবে মাছি অত্যন্ত চঞ্চল ও অস্থির-মনা, সতর্ক এবং সচেতন - ইংরেজিতে যাকে বলা যায় ‘রেস্টলেস অ্যান্ড অ্যালার্ট’। তার চেয়েও বড় কথা, মাছির পুরো মাথা জুড়েই থাকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখ, সে তার চোখ চারদিকে সমানভাবে ঘোরাতে পারে, যার ফলে সামনে, ডানে, বাঁয়ে, এমন কী পেছনেও কিছু থাকলে সে দেখতে পায়। এসব কারণে, ‘মাছি মারা’ সত্যি সত্যি একটি কঠিন কাজ! যে দিক থেকেই আপনি তাকে আক্রমণ করুন না কেন, সে আগেই টের পেয়ে উড়াল মারে, আপনাকে বোকা বানায়!

অদক্ষ-অনভিজ্ঞ এক কেরানিকে দিয়ে এমন চৌকস মাছিকে মারাতে গেলে যে বিপর্যয় হবে, সেটাতো জানা কথা! বাংলাদেশ এবং বাংলা ভাষায় কেরানিদের যতটা মামুলি ভাবা হয় এবং তাঁদের নিয়ে যত মস্করা করা হয়, পশ্চিমা দেশে কেরানিদের ততটাই সম্মান দেয়া হয়। তুলনামূলক ভাবে এখানকার কেরানিরা যে খুব দক্ষ ও চালাক-চতুর, তা কিন্তু নয়, তবে তাঁরা তাঁদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্বন্ধে একেবারে টনটনা। এ দেশে কেরানিদের ‘ক্লার্ক’ না বলে বলা হয় ‘সেক্রেটারি’। একইভাবে ফেডারেল এবং স্টেট গভর্নমেন্টের মন্ত্রীদেরও বলা হয় ‘সেক্রেটারি’। এবার বুঝুন, এখানে কেরানিদের ঠাট কত! তাঁদের ক্ষমতা যাই থাকুক, দাপটে তাঁরা আসলেও কোনো সরকারের ‘সেক্রেটারির’ চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। শুনবেন এখানকার কেরানিদের দাপট-কাহিনী? তা হলে সংক্ষেপে বলি এবার যাতে আপনাদের ধৈর্যচ্যুতি না হয়।

ইউরোপ আমেরিকার যে কোনো আপিসে বড়সা’ব থেকে শুরু করে ঝাড়ুদার পর্যন্ত সবার কার্যতালিকার একেকটি বিস্তৃত ফর্দ থাকে, যাকে বলে ‘জব ডেসক্রিপশন’। যার যার কাজ তারা ভালো করে জানে এবং বুঝে। এর বাইরে আপনি যদি কাউকে কিছু করতে বলেন, সে মুখের ওপর বলে দেবে, ‘আই কান্ট ডু ইট, দিস ইজ নট মাই জব’, সে আপনি যত বড় বসই হোন না কেন। একথা অন্যদের বেলা যতটা না প্রযোজ্য, কেরানিদের বেলা তার চেয়ে বেশি। তারও একটি কারণ আছে, তবে সে আলোচনায় আজকে আর নাইবা গেলাম। সীমানার বাইরে কেরানিদের কাছে কেউ কিছু আবদার করলে, অপ্রিয় কথাটি তাকে শুনতেই হবে। আমার এ রকম একাধিক অভিজ্ঞতা আছে- কোনোটি হালকা, কোনোটি সিরিয়াস।

এক দিনের একটি ঘটনার বয়ান দিলেই আপনারা সহজে বুঝে যাবেন, এ দেশে কেরানিদের দম্ভের মাত্রা কতখানি! উনিশশো বিরানব্বই সাল - আমি ভিজিটিং প্রফেসার হিসেবে ইস্টার্ন ইলিনয় ইউনিভার্সিটি থেকে টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে এসেছি। বছর শেষে আমার চাকরি নবায়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পেপার ওয়ার্ক যাতে তাড়াতাড়ি শুরু হয়, সে জন্য আমি একদিন ডিনের সাথে দেখা করলাম। ডিন বলে দিলেন, ‘তুমি আমার সেক্রেটারিকে বল, তোমার পার্সোন্যাল অ্যাকশন ফরম আজকেই তৈরি করতে, আমি বাড়ি যাওয়ার আগে সই করে দিয়ে যাব’। আমি তাঁর সেক্রেটারিকে এসে কথাটি এভাবেই পাড়লাম। সেক্রেটারি আমাকে কর্কশ স্বরে বলে দিলেন, ‘তোমার এ কাজ সোমবারের আগে হবে না, পার্সোন্যাল অ্যাকশন ফরম শেষ হয়ে গেছে’। আমি ডিনকে গিয়ে কথাটা জানালাম। ডিন এবার তাঁর সেক্রেটারির নাম ধরে ডেকে বললেন, ‘.....তুমি কয়েকটি ফরম মেইন ক্যাম্পাস থেকে গিয়ে নিয়ে আস না’। ডিনের মুখের ওপর সেদিন তাঁর সেক্রেটারির জবাব শুনে তো আমি হতবাক! ‘আমি সোমবার মেইন ক্যাম্পাসে যাব, আজ মাত্র বৃহস্পতিবার, আমি এই কাজের জন্য ওখানে একটা বাড়তি ট্রিপ মারতে পারব না’, সেক্রেটারির সাফ জবাব (মেইন ক্যাম্পাস ডিনের আপিস থেকে মাত্র মাইল দুয়েক দূরে)। ডিন তখন হেসে হেসে বললেন, ‘ঠিক আছে, আমিই যাচ্ছি, আমি ফরম নিয়ে আসব, আর কী কাজ জমা আছে, আমাকে দিতে পার’। পাঠকগণ, ফ্যাকাল্টির ডিন এবং তাঁর কেরানির মাঝে এমন কথোপকথন কি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কল্পনা করতে পারেন? কক্ষনো না! বাংলাদেশের কেরানিরা যখন মাছি মারায় ব্যস্ত, তখন ইউরোপ-আমেরিকায় তাঁদেরই সগোত্রীয় ভাইয়েরা - ভাই তো নয়, বোনেরা (এ দেশের প্রায় ৯৯ শতাংশ কেরানিই নারী) তাঁদের বসদের রীতিমতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন!

মাছি মারার অনুষঙ্গ এলেই আমার আরেকটি ঘটনার কথা মনে পড়ে। উনিশশো নব্বই দশকের শেষ দিকে কোনো এক গ্রীষ্মের ছুটিতে বাংলাদেশে গিয়েছি। সে বছর আমি নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটিতে তিনটি সামার কোর্স পড়াচ্ছি। একদিন ক্লাসের ফাঁকে এক সেমিনারে গিয়ে হাজির হলাম। উপস্থাপকের নামধাম, পরিচয়, এমন কী তাঁর পেপারের বিষয়বস্তু কী ছিল তাও মনে নেই। শুধু এইটুকু মনে আছে, ভদ্রলোকের বক্তৃতা শেষ হলে প্রশ্নোত্তর পর্বে কার্যকারিতা (ইফেক্টিভনেস) এবং দক্ষতার (এফিসিয়েন্সি) প্রসঙ্গ এসেছে। তিনি এ দু’টোর পার্থক্য বোঝাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন, ওই সময় শ্রোতা দর্শকদের প্রথম সারি থেকে এক ভদ্রমহিলা দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আপনি মাছি মারতে যদি হাতুড়ি ব্যবহার করেন, তবে এটা হবে সবচেয়ে কার্যকর, কিন্তু যদি মাছি-তাড়নি (ফ্লাই-সোয়াটার) এস্তেমাল করেন তবে সেটা হবে সবচেয়ে দক্ষ’। কার্যকারিতা এবং দক্ষতার তফাৎ নির্ণয়ে এর চেয়ে সহি উদাহরণ আমি এর আগে কারো কাছে শুনিনি। এ উদাহরণটি আমার কাছে খুব জুতসই মনে হয় এবং এরপর থেকে আমিও ক্লাসে পড়াবার সময় ছাত্র-ছাত্রীদের এ মিসালই দিয়ে থাকি।

এ আলোচনা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারে, তবে আপনাদের আপত্তি না থাকলে আমি বিষয়টির আরেকটু গভীরে যেতে চাই। এ পর্যন্ত আমরা দেখলাম দুই তরিকায় মাছি মারা যায়, একটি কার্যকর, আরেকটি দক্ষ। এদের মধ্যে আমাদের কাছে কোনটি বেশি বাঞ্ছিত ও উপযোগী- কার্যকারিতা না দক্ষতা? অবশ্যই দক্ষতা। দেখুন, কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে মাছি মারতে আমরা যদি হাতুড়িকে কাজে লাগাই, তাহলে মাছি মরুক কি না মরুক, আমরা মাটি, সিরামিক, কিংবা কাচের বাসনকোসন, টেবিল, চেয়ার, কিচেন-কাউন্টার, কাচের দরজা-জানালা, রান্নাঘরের দেয়াল, ছাদ, মোজাইক করা মেঝে, ইত্যাদি সব ভেঙ্গে চুরমার করে ফেলব, কারণ মাছি তো এসব জায়গায়ই বসতে পছন্দ করে। আর ওগুলোকে যদি বাঁচাতে চাই, তাহলে মাছি মৌমাছি হয়ে উড়ে বেড়াবে, তাকে কস্মিনকালেও মারা যাবে না। অন্যদিকে যদি দক্ষ হাতিয়ার মাছিতাড়নি ব্যবহার করি, তাহলে মাছিও মরবে, জিনিসপত্রগুলোও হেফাজতে থাকবে।

আপনারা অনেকে হয়ত জানেন, যারা জানেন না তাঁরা শুনে অবাক হবেন, উচ্চতর অর্থশাস্ত্রের তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে মাছি ইতিমধ্যে একটি সুন্দর জায়গা দখল করে বসে আছে। কেউ যদি পাবলিক ফাইন্যান্স গ্র্যাজুয়েট কোর্স নিয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জানেন ‘ফ্লাই-পেপার ইফেক্ট’ কাকে বলে। আমাদের আজকের আলোচনায় সেটা অপ্রাসঙ্গিক বলে এ বিষয়ে এখানেই ইতি টানছি।

এবার আসি আসল কথায়, কাজের কথায় - অর্থাৎ আজকের মাছির কাহিনীতে। শুরুতে আমি যে মাছির কথা বলেছি, তার পুরো বয়ান তখন ইচ্ছে করেই পাড়িনি। আজ বৃহস্পতিবার, কিন্তু খাবার টেবিলে ওই মাছিটিকে আমি প্রথম বসা দেখেছি সোমবারে। তারপর ব্যস্ততার কারণে মঙ্গল এবং বুধবার আমার নাস্তা খাওয়া হয়নি, যার জন্য ওই টেবিলে বসাও হয়নি। সে দু’দিনই তাড়াহুড়ার মাঝে সকালে তৈরি হয়ে হাতে একটি করে কলা নিয়েই বেরিয়ে পড়েছি। ক্লাস এখনো শুরু হয়নি। আজ অফিসে যাব না, ঠিক করেছি বাড়িতে বসেই জমে থাকা কাজগুলো সেরে ফেলব। তাই একটু আরাম করে নাস্তা খেতে টেবিলে গিয়ে বসা। বসতেই চোখ পড়ল সেই মাছির দিকে। তিন দিন ধরে একটি মাছি এক জায়গায় ঠায় বসে আছে! এর মানে কী? মানে পরিষ্কার - মাছিটির ধড়ে প্রাণ নেই! আঙ্গুল দিয়ে নেড়েচেড়ে দেখলাম, কেরানিকুলের জাত শত্রু মক্ষিকাটি সত্যি মরা। গায়ে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই, কোনো দৈব কারণে বেচারা মাছি বসা অবস্থায়ই মরে পড়ে আছে, হয়তো বা স্ট্রোক অথবা ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে!





লেখক: আবু এন. এম. ওয়াহিদ; অধ্যাপক - টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি
এডিটর - জার্নাল অফ ডেভোলাপিং এরিয়াজ Email: awahid2569@gmail.com








Share on Facebook               Home Page             Published on: 11-Nov-2020

Coming Events:





A day full of activities, games and fun.







Blacktown Lakemba Mascot