bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia












এই লিংক থেকে SolaimanLipi ডাউনলোড করে নিন



‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’
আবু এন এম ওয়াহিদ






আজকের শিরোনাম এবং ছবি দেখে আপনারা ভাবতে পারেন বিষয়বস্তুটি আমার লেখার গতানুগতিক ধারায় একটি ব্যতিক্রম, কিন্তু আসলেই কি তাই? খাওয়াদাওয়ার ওপর তো আমি আগেও একাধিক লেখা লিখেছি। এ ছাড়াও আমার অন্যান্য লেখায় কখনো প্রাসঙ্গিক, কখনো অপ্রাসঙ্গিক ভাবে আমি রান্নাবান্না ও খাদ্যসংক্রান্ত বিষয়কে টেনে এনেছি। বলতে পারেন, এ আমার এক চিরাচরিত বদ-অভ্যাস। এতদিনে এটা আপনাদের গা-সহা হয়ে গেছে বলেই আমার বিশ্বাস, তবে আমার এমন ধারণা ভুলও হতে পারে। সে যাই হোক, এবার আসল কথায় আসি। আজ ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ নিয়ে লেখার একটা সুনির্দিষ্ট কারণ আছে। এটা জানতে চাওয়া আপনাদের আবদার নয়, বরং অধিকার বলেই মনে করি।

আপনারা জানেন, কনফারেন্স উপলক্ষে আমি দেশবিদেশের বিভিন্ন জায়গায় যাই। সফরকালে স্বাভাবিকভাবেই হোটেলে থাকি, হোটেলের ক্যাফেটেরিয়াতে খাই, রেস্তোরাঁতেও যাই। কোনো সময় নিজে যাই, কোনো সময় অন্যরা নিয়ে যায়। দুপুরের লাঞ্চ এবং দু’বেলার (লাঞ্চের আগে ও পরে) চা/কফি সম্মেলন স্থলেই অন্য সবার সাথে সেরে ফেলি। কদাচিৎ স্থানীয় হোস্টদের বাড়িতে গিয়েও খাওয়ার সুযোগ হয়। এদের প্রত্যেকটি একেকটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হিসেবে আমার স্মৃতির খাতায় লেখা হয়ে আছে।

তাদের মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান, তৃপ্তিদায়ক (Rewarding) ও আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা হলো কারো বাড়িতে স্বল্প সময়ের আতিথেয়তা গ্রহণ করা। এমন সৌভাগ্য আমার বেশ কয়েকবারই হয়েছে। এর মাঝে বিশেষ করে, বোস্টন (আমেরিকা), নাগোয়া (জাপান), পার্থ (অস্ট্রেলিয়া), প্রিটোরিয়া (দক্ষিণ আফ্রিকা), গ্লাসগো (স্কটল্যান্ড) ও লন্ডনের (ইংল্যান্ড) অভিজ্ঞতাগুলো কখনো ভুলার মতো নয়। না ভুলার কারণ কিন্তু মজাদার খাদ্যতালিকা ও হোস্টদের মধুর ব্যবহারের মধ্যেই সীমিত নয়। বিষয়টি আরো ব্যাপক ও বিস্তৃত। একবেলা কারো বাড়িতে যাওয়া মানে শুধু খাওয়া নয়, বরং একজন অজানা অচেনা মানুষ ও একটি পরিবারের সাথে কিছুক্ষণ অন্তরঙ্গ পরিবেশে সময় কাটানো, কথা বলা, ভাবের আদানপ্রদান করা, তাদের জীবনযাত্রা, জীবন-প্রণালী, জীবনমান ও সংস্কৃতি আপন চোখে দেখা, জানা ও বোঝার সুযোগ পাওয়া। এ পর্যন্ত পাওয়া সব সুযোগের জন্য আলহামদুলিল্লাহ্‌!

ভ্রমণকালে হরেক রকমের দেশি-বিদেশি মজাদার খাবার, নতুন নতুন মানুষের সাথে পরিচয়, নতুন জায়গা ও পরিবেশে মনোমুগ্ধকর অনুভূতির ফাঁকে ফাঁকে আরেকটি নগণ্য বিষয় বার বার আমার নজর কেড়েছে, আর সেটাই হলো আজকের লেখার মূল সূত্র। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে আমি খাবার টেবিলে একটি বিশেষ বস্তুর সাক্ষাৎ পেয়েছি যেটা আমার কাছে একটু অবাকই লেগেছে! বস্তুটি খাবার ঘরে ‘টি-কর্নার’-এ গরম পানির পাত্র, চায়ের পেয়ালা-পিরিচ, চামচ ও দুধ-চিনির পাশেই সুন্দর করে সাজানো থাকে। এ আর কিছু নয়, এর নাম ‘টি-ব্যাগ’। বস্তুতপক্ষে, ‘টি-ব্যাগ’ আমার চোখে যতটা না চমক লাগিয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি চমক লাগিয়েছে তার মোড়ক। অনেক জায়গায় এই ‘টি-ব্যাগ’ এর রঙিন মোড়কে লেখা দেখেছি দু’টি শব্দ - ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’!

ভিয়েতনামে ‘হো চি মিন সিটি’-র হোটেল নভোটেলের ক্যাফেটেরিয়ায় দেখেছি ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি ব্যাগ’। একই টি ব্যাগ দেখেছি পোল্যান্ডের স্ট্যাচিন নগরের বিখ্যাত পটেটো কেক-এর দোকানে। গেলবছর আমার ছোট মেয়ে নায়লা লন্ডন থেকে আমার জন্য একটি স্যুভেনির এনেছিল, সেটাও খুলে দেখি ভেতরে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি ব্যাগ’-এ ভরা। এই জাতীয় টি ব্যাগ আমি আরো অনেক জায়গায় দেখেছি, সব জায়গার কথা এখন মনেও নেই।

এখানে একটা কথা বলে রাখা জরুরি, এসব টি ব্যাগে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ লেখা থাকলেও মোড়কের আকার, রঙ এবং নকশা একেক জায়গায় একেক রকম দেখেছি। এর মানে, বিভিন্ন কোম্পানি ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি ব্যাগ’ বাজারজাত করে থাকে। এতটুকু বুঝলেও যেটা আমার মাথায় আসেনি সেটা হলো, চা-এর সাথে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এর সম্পর্কটা কী! এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে প্রথমে শিখলাম ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ কাকে বলে। তাই প্রথমে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ নিয়েই দু’কথা বলবো, তারপর আসবো আজকের মূল প্রসঙ্গে।

খাওয়াদাওয়া মানুষের সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমার বিবেচনায় এ ব্যাপারে আমেরিকানরা যতটা ইনফরম্যাল, ব্রিটিশরা তার চেয়ে বেশি ফরম্যাল। শুধু ফরম্যালই নয়, তারা খাদ্য আয়োজনে অনেক যত্নশীল এবং সৌখিনও বটে, আর তাই তো তাদের খাবার মেন্যু হরেক রকম মুখরোচক খাবারে ভরপুর থাকে। খেতে বসলে রসনা-তৃপ্তি যতটা তারা বিবেচনায় রাখে, ক্যালোরির হিসেব ততটা মাথায় রাখে না। লাঞ্চ-ডিনারের কথা না হয় বাদই দিলাম, ব্রেকফাস্ট-এর নমুনা দেখলেই বুঝতে পারবেন ইংরেজরা কতটা ভোজন-রসিক। ইনফরম্যালি যে কেউ যে কোনোভাবে সকালের নাস্তাটা সেরে ফেলতে পারে, কিন্তু তাদের ফরম্যাল ব্রেকফাস্ট-এর একটা মানসম্মত (স্ট্যান্ডার্ড) মেন্যু আছে এবং সেটা তার খান্দানি তরিকামতই হতে হবে।

পাশের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন প্লেটে সাজানো একটি ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’। এটাকে পূর্ণাঙ্গ বলবো না, কারণ সম্পূর্ণ ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এ আরো কিছু আইটেম যোগ হতে পারে যেগুলো এই ছবিতে নেই। সে কথায় আসবো একটু পরে। এই প্লেটের দিকে ভালো করে তাকালে দেখতে পাবেন, এতে আছে একটি ডিমপোচ (এর বিকল্প হিসেবে অমলেট থাকতে পারে), দু’টি সসেজ (বিফ অথবা পোর্ক এর তৈরি), দুই পিস ‘হোয়াইট পুডিং’ এবং এক পিস ‘ব্ল্যাক পুডিং’, (এগুলো কিন্তু বাংলাদেশের পুডিং-এর মতো মিষ্টি জাতীয় খাবার নয়) দুই পিস বেইকন, (ঐতিহ্যগতভাবে এগুলো হতে পারে ‘ব্যাক বেইকন’) পাঁচ-ছ’টা ভাজা মাশরুম, এক কাপ আন্দাজ বেইক্ড বিন্স, এক পিস হ্যাশ্ ব্রাউন, দুই পিস তেলে ভাজা পাউরুটি (এর বিকল্প হিসেবে থাকতে পারে মাখন মাখানো টোস্ট) এবং আধখানা বেইক্ড টমেটো।

একটা সম্পূর্ণ ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এ যোগ হতে পারে ‘বাব্ল অ্যান্ড স্কুইক’, এবং তেলে ভাজা অথবা গ্রিলকরা ঔটকেক। খেয়াল করলে এখানে কয়েকটি বিষয় সহজেই আপনাদের নজরে আসবে। প্রথমত, ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ এ কোনো প্রকার তাজা ফল নেই, ফলের রস নেই, তাজা সবজি যেমন - শশা, গাজর, ব্রকোলি জাতীয় কিছু নেই। এখানে দুধ-সিরিয়েল নেই, মধু, জলপাইয়ের তেল, ডোনাট-মাফিন ইত্যাদিও নেই। যা আছে তার মাঝে ‘আধখানা বেইকড টমেটো’ নিয়ে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এটা পুরো একটা টমেটো না হয়ে আধখানা কেন? এর উত্তর কোথাও খুঁজে পাইনি।

আরেকটি বিষয় কোনোক্রমেই দৃষ্টি এড়াবার মতো নয়। ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এর প্রায় প্রতিটি আইটেমই তেলে ভাজা, যা কিনা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, আর তাই আজকাল এই এতিহ্যবাহী ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ এর প্রতি মানুষজনের, এমন কি ব্রিটিশদেরও আকর্ষণ এবং আগ্রহ কমে যাচ্ছে। সব সময় সব ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এ সব আইটেম থাকে না। সব আইটেমের উপস্থিতি থাকলে এটাকে বলা হয় ‘ফুল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ অথবা ‘ফুল ফ্রাই-আপ’, অথবা ‘ফুল ইংলিশ’, অথবা ‘ফুল মন্টি’। যেহেতু এর প্রায় সব ক’টা আইটেমই তেলে ভাজা, তাই তাকে বলা হয়ে থাকে ‘ফুল ফ্রাই-আপ’। এবার বলছি ‘ফুল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’কে ‘ফুল মন্টি’ বলে কেন। দ্বিতীয় বিশ্ব-যুদ্ধোত্তর সময়ে ব্রিটিশ রয়েল আর্মিতে একজন জাঁদরেল জেনারেল ছিলেন। তাঁর নাম ছিল বার্নার্ড মন্ট্গোমারি। তিনি প্রতিদিন সকালবেলা ‘ফুল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’ খেয়ে দিনের কাজ শুরু করতেন। তাঁর উপনাম (nick name) ছিল ‘মন্টি’ আর তাই, ‘ফুল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট’-এর আরেক নাম হলো ‘ফুল মন্টি’।

এবার আসছি ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি ব্যাগ’-এর কথায়। শুরু করতে চাই চায়ের ইতিহাস দিয়ে। এই অতি উপকারী পানীয়টির ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, প্রায় ৫ হাজার বছর আগে চীনের সম্রাট শেন নাং-এর সময় চা আবিষ্কৃত হয়। তিনি শুধু সম্রাটই ছিলেন না, তিনি একজন বিজ্ঞানমনস্কো মানুষও ছিলেন। শেন নাং তাঁর দেশে প্রথম পানি পরিশোধন করার কাজ শুরু করেন। ব্যবহারের আগে তিনি পানিকে ভালো করে ফুটিয়ে নিতেন। সম্রাটের নির্দেশে তাঁর চাকরবাকররা প্রতিদিন বড় বড় পাত্রে অনেকক্ষণ ধরে পানি ফুটাতো। এ রকমই কোনো একদিন পানি পরি শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়া চলাকালে সম্রাট শেন নাং-এর গরম পানির পাত্রে কিছু পাতা উড়ে এসে পড়ে। পাতা সমেত গরম পানি যখন দেখা গেল ঘন বাদামী রঙ ধরেছে তখন বোঝা গেলো ওই পাতাগুলো আর কিছু নয়, ছিল চায়ের পাতা। সংক্ষেপে এই হলো চা আবিষ্কারের ইতিহাস।

চায়ের আবার নানান রকমফের আছে, যেমন - কালো চা, সবুজ চা, সাদা চা, পুয়ের চা, ডিক্যাফ চা, উলোঙ চা, ইত্যাদি, ইত্যাদি। এ সবের বাইরে বাজারে এক কিসিমের ‘মিশ্রিত কালো চা’ পাওয়া যায়, তাকে বলা হয়, ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’। ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’ দুনিয়া-ব্যাপী অত্যন্ত জনপ্রিয়। আসাম, শ্রীলঙ্কা এবং কেনিয়া - এই তিন জায়গার চা-কে একটি বিশেষ অনুপাতে মিশিয়ে তৈরি করা হয় ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’। এটা ঘন, কালো, কড়া এবং লিকারে খুবই সমৃদ্ধ। এটা শুধু শুধু কালো চা হিসেবে খাওয়া যায়, আবার দুধ-চিনির সাথেও খুব ভালো যায়। যে সব কোম্পানি ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’কে ব্র্যান্ডিং করেছে তারা হলো Twinings, Dilmah, Taylors of Harrogate, Ahmad Tea, Qualitea, Darvilles of Windsor, Yorkshire Tea, PG Tips, ইত্যাদি।

‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’-এ আজকাল কোনো কোনো কোম্পানি মালাওয়ী এবং চীনা চা-এর মিশেলও দিয়ে থাকে। ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’ প্রথম আবিষ্কার হয় ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে স্কটল্যান্ডের এডিনবরা শহরে। যে ‘টি-মাস্টার’ এর হাতে এই চা এর উৎপত্তি তার নাম ছিলো Drysdale. তিনি প্রথমে তাঁর আবিষ্কৃত ‘মিশ্রিত চা’-এর নাম দিয়েছিলেন, ‘ব্রেকফাস্ট টি’। পরে লন্ডনের ‘টি হাউস’গুলোর কেউ ওই নামের সাথে যোগ করে দেয় ‘ইংলিশ’ শব্দটি। আর Drysdale-এর ‘ব্রেকফাস্ট টি’ হয়ে যায় ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’।

এখন প্রশ্ন হলো, ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’ থাকলে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট কফি’ বলে কিছু নেই কেন? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে বুঝতে হবে সে সময়কার ইংরেজদের খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্য-সংস্কৃতি। ঊনবিংশ শতাব্দীর কিছু আগে থেকেই, ইংরেজরা দিনে দু’টো মেইন মিল খেতো। সকালে বিফ, পোর্ক, ব্রেড এবং বিয়ার দিয়ে হেভি ব্রেকফাস্ট এবং রাতে খেতো বড় পাঁচমিশালি ডিনার। তখন দুপুরে তারা চায়ের সাথে একেবারে হালকা কিছু খেতো।

ওই শতাব্দীর শুরুতে ‘ডাচেস অফ বেডফোর্ড’ বিকেল পাঁচটায় ‘চা-বিস্কুট’ খাওয়া চালু করেন। পরে এই রেওয়াজ সারা ইংল্যান্ড-ব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। যেহেতু দিনে আরো দু’বেলা (দুপুরে ও বিকেলে) চা খাওয়া ব্রিটিশ সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেলো, তাই Drysdale যখন তার ‘মিশ্র চা’ আবিষ্কার করলেন তখন তিনি এটাকে সকালের নাস্তার সাথে জুড়ে দিয়ে নাম দিলেন ‘ব্রেকফাস্ট টি’ এবং তা থেকে পরে এটা হয়ে গেলো ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’। দিনের অন্য দু’বেলা যদি ব্রিটিশরা নিয়ম করে কফি খেতো, তা হলে ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট কফি’ বলেও কিছু একটা আবিষ্কৃত হতে পারতো।

পুনশ্চ: আপনাদের জন্য লেখাটা এখানেই শেষ করে এনেছি। হঠাৎ মনের কোণে একটি নতুন জিজ্ঞাসা উঁকি মারলো। স্কটিশ ‘টি মাস্টার’ Drysdale আবিষ্কার করলো ‘ব্রেকফাস্ট টি’, কিন্তু কালের আবর্তে এর নাম ‘স্কটিশ ব্রেকফাস্ট টি’ না হয়ে, হয়ে গেলো ‘ইংলিশ ব্রেকফাস্ট টি’! ব্যাপারটি কেমন হলো?



The Writer is an Economics Professor and Academic
Journal Editor in the U.S. Email: wahid2569@gmail.com





Share on Facebook               Home Page             Published on: 20-Jun-2018

Coming Events:
বৃষ্টির সম্ভাবনার কারণে মেলার তারিখ ১ দিন পিছিয়ে ২১ এপ্রিল ২০২৪ (রবিবার) করা হয়েছে......




A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far