bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia












এই লিংক থেকে SolaimanLipi ডাউনলোড করে নিন



এঁদের জীবন এমন কেন?
আবু এন এম ওয়াহিদ


ছোটবেলা যখন হাই স্কুলে পড়তাম, তখন স্কুলের সামনে প্রায়ই চা-বাগানের ছোট ছোট ট্রাক্টর-ট্রেলারকে সি.অ্যান্ড.বি-র কাঁচা রাস্তা দিয়ে ঘটর ঘটর আওয়াজ করে চলতে দেখতাম। মাঝেমধ্যে দেখতাম ট্রেলার বোঝাই করে লোহার পাতে সিল করা কাঠের বাক্সে চা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রেন স্টেশনের দিকে। সে চা রেলের ওয়াগন ভরে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে রপ্তানি হত বিদেশের বাজারে। এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, গেল শতকের ষাটের দশকে বড়লেখা অঞ্চলে দেশি মালিকানায় ছোটবড় বেশ কয়েকটি চা-বাগান ছিল এবং এখনও আছে।

স্কুলের ছাত্র হিসেবে তরুণ বয়সে চা-বাগানের ট্রাক্টর-ট্রেলার, তার আওয়াজ, বাক্স ভর্তি চা কিংবা বিদেশে তার রপ্তানি, কোনো কিছুই আমার মনে কোনো প্রশ্নের জন্ম দেয়নি, তবে যে লোকটি আমার কচি মনে কৌতূহল সৃষ্টি করেছিল সে হল ওই ট্রাক্টর-ট্রেলারের চালক। তাঁর ঠোঁটের ওপরে কাঁচা-পাকা গোঁফ, মাথায় রঙিন কাপড়ের পাগড়ি, খালি গা, পরনে ময়লা ধুতি, উন্মুক্ত দু’খানা পা, মুখে বাংলা, হিন্দি ও উর্দু মিশ্রিত এক জগাখিচুড়ি ভাষা। ট্রাক্টর চালকের এমন অবয়ব দেখে আমার মনে অনেকগুলো প্রশ্ন জেগেছিল- যেমন, লোকগুলো কি স্থানীয়, না হলে এঁরা কোত্থেকে এলেন, কবে এলেন, তাঁরা স্থানীয় লোকদের সাথে মেলামেশা ও আত্মীয়তা করেন না কেন, কেন স্থানীয় ভাষা এবং সংস্কৃতি জানেন না, তাঁদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে দেখা যায় না কেন? ইত্যাদি, ইত্যাদি।

বড় হয়ে প্রশ্নগুলোর যে উত্তর পেয়েছি, তা নিয়েই লিখতে বসেছি আজকের এ ছোট্ট নিবন্ধ। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সিলেটে প্রথম চা-এর আবাদ শুরু হয় আজ থেকে দেড় শ’ বছরেরও আগে। ভারত বিভাগের পূর্বে, আঠারো শ’ পঞ্চাশ দশকের গোঁড়ার দিকে ব্রিটিশ কোম্পানি, ডানকান ব্রাদারস সিলেট অঞ্চলে প্রথম চা-চাষের সিদ্ধান্ত নেয়। তারপর ওই এলাকায় ছোট ছোট পাহাড়, টিলা ও জঙ্গল অধ্যুষিত বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করে। চা-এর চারা রোপনের আগে জঙ্গল পরিষ্কার করা এবং পরবর্তী পর্যায়ে চা-চারার পরিচর্যার জন্য ডানকান ব্রাদারস ব্রিটিশ সরকারের সহায়তায় আসাম, মাদ্রাজ, বিহার, উড়িষ্যা ও ভারতের অন্যান্য জায়গা থেকে হাজার হাজার শ্রমিক সিলেটে নিয়ে আসে। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, ডানকান ব্রাদারস এ কাজে সিলেট অঞ্চলের স্থানীয় শ্রমিকদের ব্যবহার না করে এত দূর থেকে যাতায়াত খরচ দিয়ে ভিন্ন প্রদেশের ভিন্ন ভাষা-সংস্কৃতির শ্রমিকদের এখানে নিয়ে এল কেন? এর অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। প্রথমতঃ অপেক্ষাকৃত গরম ও প্রতিকূল আবহাওয়ায় বসবাসকারী, অশিক্ষিত, নিন্মবর্ণ গরিব-জনগোষ্ঠী স্থানীয় শ্রমিকদের তুলনায় বেশি কষ্ট-সহিষ্ণু ও পরিশ্রমী হবেন। দ্বিতীয়তঃ যেহেতু এঁরা সমাজের একেবারে নিন্মবর্ণের লোক, তাই তাঁদেরকে একেবারে ছ’কড়া ন’কড়া মজুরিতে খাটানো সম্ভব হবে। তৃতীয়তঃ যেহেতু এঁরা স্থানীয় ভাষা সংস্কৃতির সাথে পুরোপুরি অপরিচিত, তাই তাঁদেরকে দেশ, সমাজ ও পরিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে বন্দি-শ্রমিক (ক্যাপটিভ লেবার) হিসেবে যুগ যুগ ধরে অল্প মজুরিতে কাজে লাগিয়ে রাখা যাবে। প্রকৃত পক্ষে হয়েছেও তাই।

১৮৪০ সালে চট্টগ্রামে চা-এর চাষ শুরু হয়। ১৮৫৪ সালে ডানকান ব্রাদারস সিলেটের সুরমা ভ্যালির মালনী ছড়ায় বাণিজ্যিকভাবে প্রথম চা-বাগান আবাদ করে। ১৮৫৭তে শুরু হয় তার উৎপাদন। তারপর ১৮৬০ সালে এটা সম্প্রসারিত হয় লালচান্দ এবং মের্টিঙ্গাতে। বাংলাদেশে চা-শ্রমিকদের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তাঁদের সিলেটে আনার সময় ডানকান ব্রাদারস ও ব্রিটিশ কর্মকর্তারা একটা ন্যাক্কারজনক প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছিল। সহজ সরল লোকগুলোকে বলা হয়েছিল, ‘তাঁরা সিলেটে এসে পাহাড়ি অঞ্চলে এক ধরণের গাছের যত্ন নেবেন যে গাছের গোঁড়ায় ঝাঁকি দিলে সত্যিকারভাবেই সোনালী রঙের সোনার পাতা গাছ থেকে ঝরে ঝরে পড়বে এবং সেই মূল্যবান সোনার পাতা তাঁরা সহজেই কুড়িয়ে ঘরে নিয়ে আসতে পারবেন।’ (জোনস্ রিপোর্ট ১৯৮৬ : ১১)। গরিব ও অশিক্ষিত নিন্মবর্ণের হাজার হাজার চা-শ্রমিক ব্রিটিশদের কথায় সরল বিশ্বাস রেখে খাঁটি সোনার লোভে নিজেদের দেশ ও সমাজ ছেড়ে, বউ ছেলেমেয়ে নিয়ে শত শত মাইল দূরে এসে সিলেটের চা-বাগানের খাঁচায় বন্দি হলেন। তারপর কেটে গেল দীর্ঘ দেড় শ’ বছরেরও অধিক সময়, ব্রিটিশ বিদায় নিল, ভারত স্বাধীন হল, পাকিস্তান কায়েম হল, বাংলাদেশ জন্ম নিল, কিন্তু এখানকার চা-শ্রমিকদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হল না। বন্ধ খাঁচায় বন্দি পাখির মত এখনো তাঁরা ছটফট করছেন আগের মতই!

বর্তমানে বাংলাদেশের সিলেট, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, এবং পঞ্চগড় অঞ্চলে সর্বমোট প্রায় ১৬৩টি চা-বাগান আছে। সবগুলো বাগানে প্রায় দেড় লাখ চা-শ্রমিক কাজ করেন। তাঁদের মধ্যে ৭৫ শতাংশ নারীশ্রমিক। চা-এর পাতা তোলার কাজ নারীরা পুরুষদের চেয়ে ভাল পারেন এবং তাঁদের মজুরি পুরুষদের চেয়ে কম, তাই মালিকরা পুরুষ থেকে নারী শ্রমিকদের এ কাজে বেশি পছন্দ করে। পুরুষ শ্রমিকরা অবশ্য জঙ্গল সাফসফা করা, গাছ কাটা, গাছ বয়ে নেওয়া, মাটি কাটা, রাস্তা বানানো, রাস্তা মেরামত ও অন্যান্য ভারী কাজ করে থাকেন। প্রতি ৮ জন শ্রমিক কাজ করেন একজন সর্দারের অধীনে, এবং চৌকিদাররা সরদারদের ওপরওয়ালা। চৌকিদাররা সাধারণত স্থানীয় বাঙালি হয়ে থাকেন। তাঁরা প্রতিদিন সকালবেলা এসে সরদারদের কাজ দেখিয়ে ও বুঝিয়ে দিয়ে যান।

‘চা-শ্রমিকরা যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে আসছেন। এখানে বর্তমানে ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে চা-চাষ হয়। বছরে সাড়ে পাঁচ কোটি কেজি চা উৎপন্ন হয়। তার অর্ধেকের বেশি দেশের বাজারে বিক্রি হয়, বাকিটা রপ্তানি হয় বিশ্ববাজারে। দেশের রপ্তানি আয়ের ০.২ শতাংশ আসে চা-শিল্প থেকে। পৃথিবীর ৩০টা চা উৎপাদনকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯ নম্বর। বাংলাদেশের চা, ফ্রান্স, জার্মানি, চীন, সাইপ্রাস, সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া, পোল্যান্ড, কাজাকিস্তান, তাইওয়ান, ইংল্যান্ড, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যায়। দেড় লক্ষ লোক সরাসরি এ সেক্টরে কাজ করেন। তাঁদের ওপর প্রায় ৫ লাখ লোকের ভরণ-পোষণ নির্ভর করে। এর পরও চা-শ্রমিকদের অবস্থা বড়ই করুণ। তাঁরা বউ ছেলেমেয়ে নিয়ে সপ্তাহে ছ’ দিন আটটা-পাঁচটা কাজ করে থাকেন। এতে যা পান তাতে কোনো মতে দু’বেলা দু’মুঠো ভাত জোটে। তাঁদের আয়-ব্যয় থাকলেও কোনো সঞ্চয় নেই, নেই তাঁদের বিনিয়োগ। তাঁদের অর্থনৈতিক অতীত যেমন ছিল অন্ধকার, তেমনি তাঁদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ। তাঁরা পেটে-ভাতে বেঁচে আছেন যুগ যুগ ধরে এবং এভাবেই হয়ত বেঁচে থাকবেন বাকি জীবন ধরে!

চা-বাগানে কর্মরত খৃষ্টান মিশনারিদের ইন্টারনেটে পোস্ট করা তথ্য অনুযায়ী, চা-শ্রমিকদের ছেলেমেয়েদের জন্য সারা দেশে বিটিবি (বাংলাদেশ টি বোর্ড) মাত্র ১৫৩টি স্কুল চালায় । স্কুলগুলোর অবস্থা এতই করুণ, যে এগুলো থাকা না থাকা একই কথা। ঘর আছে তো দুয়ার নেই, বেঞ্চ আছে তো ডেস্ক নেই, চেয়ার আছে তো টেবিল নেই, ছাত্র আছে তো মাস্টার নেই, এমনই হাল!

দেশের প্রচলিত শ্রম-আইন অনুযায়ী, শ্রমিকদের কম পক্ষে আধাপাকা ঘর থাকার কথা। কিন্তু চা-শ্রমিকদের থাকার ঘর মানুষের বসবাসের অনুপযোগী। তাঁরা একটা মাত্র কাঁচা-কক্ষে পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুমান। কেউ কেউ আবার একই ঘরে গরু-ছাগল নিয়েও থাকেন। সম্প্রতি বাংলাদেশের চা-শ্রমিকদের ওপর সালমান সায়ীদ একটি বিস্তারিত রিপোর্ট ইন্টারনেটে তুলে দিয়েছেন। এতে তিনি লিখেছেন, ‘চা-শ্রমিকদের থাকার ঘর বাগানের ম্যানেজারদের পোষা কুকুর বেড়ালের ঘর থেকেও খারাপ।’ তাঁদের স্বাস্থ্যসেবা বলেও একটা ব্যাপার আছে, তবে সেটাও না থাকারই মতন!

ভারতের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আগত, চা-শ্রমিকরা মূলত সান্তাল, ওরাওন, ও মু-া সম্প্রদায়ের লোক। তাঁরা যখন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সুরমা ভ্যালিতে আসেন তখন ডানকান ব্রাদার্স-এর সাথে তাঁদের চুক্তি ছিল মাত্র চার বছরের। যে চুক্তিনামা তাঁরা টিপসই করেছিলেন তা তাঁরা পড়তেও পারেননি, জানতেও বুঝতে পারেনি এর শর্তাবলী। বস্তুতপক্ষে তাঁরা আজও জানেন না এমন কী যাদুকরী চারসালা চুক্তিতে তাঁরা সায় দিয়েছিলেন যার মেয়াদ দীর্ঘ দেড় শ’ বছরেও শেষ হচ্ছে না। আজ তাঁরা হারিয়েছেন তাঁদের পরিচয়, তাঁদের দেশ, তাঁদের সমাজ, তাঁদের ভাষা ও সংস্কৃতি। তাঁরা জানেন না তাঁদের ইতিহাস, তাঁদের আত্মপরিচয়। তাঁদের হাজার বছরের ঐতিহ্য ও গোত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আজ তাঁরা আগাছা-পরগাছার মত বেঁচে আছেন ভিনদেশে। সময়ের পথ বেয়ে তাঁরা কচুরিপানার মত ভাটির টানে ভেসে ভেসে এত দূর চলে এসেছেন, পেছনে উজান ফেরার আর কোনো উপায় নেই! তাঁরা সহজ, সরল, অশিক্ষিত ও গরিব। তাঁরা যে দেশে থাকেন তার ভাষা সংস্কৃতি বোঝেন না, প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলতে জানেন না, তাঁদের সাথে মিশতে পারেন না। তাঁরা হারিয়ে ফেলেছেন তাঁদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদা। এখানে তাঁদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা এতই নাজুক যে তাঁরা ১৮৫৪ সালের সেই প্রতারণার চুক্তি ছিন্ন করে মানুষের মত বাঁচার অধিকার নিয়ে বেরিয়ে আসার সাহসটুকু পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছেন। আর তাই তাঁরা স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হয়েও পরাধীনতার নাগপাশে আবদ্ধ। তাঁরা শৃঙ্খলিত, অবিচার, শোষণ ও বঞ্চনার চরম শিকার। আর দশ-পাঁচজনের মতো তাঁদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ নেই। তাঁদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই, নেই বর্তমান। অতীত যাও-বা একটু ছিল, বিস্মৃতির অতলে কবে তলিয়ে গেছে তাঁরা নিজেরাও জানেন না, অন্য কেউও জানেন না, জানার প্রয়োজনও মনে করেন না।

তাঁরা বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁরা প্রতিটি নির্বাচনে ভোট দেন। তারপরও তাঁরা দেশের সংবিধানে সংরক্ষিত মানবিক ও মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। জীবন জীবিকার জন্য পেশা নির্বাচনে আর দশ-পাঁচজনের মত তাঁদের কোনো স্বাধীনতা নেই। চা-শ্রমিকদের ছেলেমেয়েদের চা-শ্রমিক হওয়া ছাড়া তেমন কোনো বিকল্পও নেই, তাঁদের স্বাধীনভাবে চলাফেরার উপায় নেই, তাঁরা বাংলাদেশের ভূসীমানার মধ্যে যেখানে ইচ্ছা সেখানে গিয়ে বসত করতে পারেন না। অর্থাৎ চা-শ্রমিকদের বেলা বাংলাদেশের সংবিধান ও আইন আদালত বলতে গেলে অপ্রাসঙ্গিক। তাঁদের এ অবস্থা নতুন নয়। এর ওপর বিস্তর লেখালেখিও হয়েছে। সরকারেরও অজানাও নয়। সরকার আসে, সরকার যায়, তারপরও চা-শ্রমিকদের মানবেতর জীবনযাত্রায় পরিবর্তনের কোনো আলামত দেখা যায় না।

বাংলাদেশের চা-শ্রমিকদের এই করুণ অবস্থা দেখলে মনে হয়, পৃথিবী যেভাবে তার তাবৎ জীব-বৈচিত্র্য আর বায়ুমণ্ডল নিয়ে অনন্ত কাল ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে মহাশূন্যে মহাজাগতিক নিয়মের মধ্যে বাঁধা পড়ে, ঠিক সেভাবে এদেশের ১৬৩টি চা বাগানের শ্রমিক ও তাঁদের পোষ্যরা দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন-আদালতের আওতার বাইরে গিয়ে কোনো এক নো-ম্যান্স ল্যান্ডের ওপর নিরাশা আর হতাশার হাওয়ায় ঘুরছেন, এবং এ ঘূর্ণন নিউটনের ‘ল’ অফ মোশন’ মেনে চলতে থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত!



লেখক: আবু এন. এম. ওয়াহিদ; অধ্যাপক - টেনেসী স্টেইট ইউনিভার্সিটি;
এডিটর - জার্নাল অফ ডেভোলাপিং এরিয়াজ;
Email: wahid2569@gmail.com





Share on Facebook               Home Page             Published on: 17-Oct-2016

Coming Events:
বৃষ্টির সম্ভাবনার কারণে মেলার তারিখ ১ দিন পিছিয়ে ২১ এপ্রিল ২০২৪ (রবিবার) করা হয়েছে......




A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far