আপনার লেখাটিতে অন্যায় ও স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আপনাদের মরিয়া প্রতিবাদ ও তাৎক্ষনিক রণকৌশল ও শেষ রণকৌশলে সাথে খ.ম. ফারুকের মেধাবী ভূমিকার কথা সুন্দরভাবে বিবৃত হয়েছে। কোন মানুষকে স্মরণীয় রাখে তার নিঃস্বার্থ কর্ম ও ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তি-মানুষের উপর তাঁর প্রভাব। ৩২ বছর পর হাজার হাজার মাইল দূরে থেকে কেউ একজন অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সাথীকে মনে রেখেছে এটাই একজনের অনেক বড় সম্মান প্রাপ্তি নয় কি? খ.ম. ফারুককে মনে রেখে তার মরদেহ দেখতে আসেননি একসময়ের প্রতিবাদের সঙ্গী আজকের মন্ত্রী ক'জন (অন্যদলের হয়েও এসেছিলেন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন)। একজন জানালেন শ্রমিক-জনতার পাশাপাশি বাংলাদেশের দু'দুটো সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) দু'জন উপাচার্য শহীদ মিনারে সম্মান জানাতে এসেছিলেন সাধারণ এক সাবেক ছাত্রনেতা ও বড় মাপের মানুষ খ.ম. ফারুককে। দিলরুবা শাহানা মেলবোর্ন |
Share on Facebook 
Home Page Published on: 1-Jul-2015 
