bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia













সুরের খেয়ায় সোনালী সন্ধ্যা:
রুমানা ফেরদৌস লনীর সঙ্গীতানুষ্ঠান

মোহাম্মদ আবদুর রাযযাক


গত ২৩ সেপ্টেম্বর সিডনির ক্যাসুলা পাওয়ার হাউজ অডিটোরিয়াম মঞ্চে অনুষ্ঠিত হল Delta Vision আয়োজিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‘সুরের খেয়ায় সোনালী সন্ধ্যা’। এ অনুষ্ঠানের প্রধানতম আকর্ষণ ছিলেন সিডনির এ যাবত মোটামুটি নিভৃতচারী সঙ্গীত শিল্পী রুমানা ফেরদৌস লনী। প্রায় দেড় যুগ ধরে এই সিডনি শহরের বাসিন্দা হলেও রাজশাহী বেতারের শিল্পী, রবীন্দ্র এবং উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের রাজশাহী বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে মোট আটটি জাতীয় পুরস্কার পাওয়া লনীর এই দেশে এটাই প্রথম একক সঙ্গীতানুষ্ঠান! তিনি এর আগে এ ধরণের একক অনুষ্ঠান আয়োজন করেন নি। বাংলাদেশের ছায়ানট, পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্র ভারতী এবং শান্তি নিকেতনের বিশ্ব ভারতী থেকে সঙ্গীতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাপ্রাপ্ত রুমানা ফেরদৌস লনী প্রধানত: রবীন্দ্র সঙ্গীত গেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার এই মনোমুগ্ধকর সঙ্গীতানুষ্ঠানটিতে তিনি তার পরিচিত বৃত্তের বাইরে বেরিয়ে এসে বিভিন্ন ধরণের, মেজাজের এবং ভাষার গান গেয়ে তার বহুমুখী প্রতিভার পরিচয় তুলে ধরেন এবং উপস্থিত দর্শক শ্রোতাদের এককথায় মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখেন।

সন্ধ্যে সাড়ে ছ’টায় অনুষ্ঠান শুরু হবার ঘোষিত সময় থাকলেও শুরুটা হয় সাতটায় - প্রায় আধঘণ্টা পর। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা এবং সঞ্চালনায় ছিলেন লনীর খুব কাছের মানুষ এবং সিডনির সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অত্যন্ত পরিচিত নাম, আরেক বহুমুখী প্রতিভা আফসানা হোসেন রুচী। তার সুন্দর, সাবলীল এবং প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের সম্মান জানানোর মাধ্যমে সন্ধ্যে সাতটায় অনুষ্ঠানটির শুভ সূচনা করা হয়। এরপর সম্প্রতি প্রয়াত: বাংলাদেশের নতুন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অন্যতম অগ্রপথিক সৈয়দ সালাউদ্দীন জাকীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জনাব শফিকুল আলম শিল্পী রুমানা ফেরদৌস লনীকে পরিচয় করিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। এরপর লনী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেম ও প্রকৃতি পর্যায়ের জনপ্রিয় ভাঙ্গার গান ‘কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া তোমার চরণে দিব হৃদয় খুলিয়া’ গানটির মূল ইংরেজি গান “Drink to Me Only with Thine Eyes” গেয়ে তার অনুষ্ঠান শুরু করেন। এরপর তিনি রবি ঠাকুরের করা গানটির বাংলা ভাষ্য পরিবেশন করেন। তার প্রথম একক অনুষ্ঠানের প্রথম গান হিসেবে এই ধ্রুপদী গানটির নির্বাচন, তার অনুষ্ঠানের শ্রোতাদের প্রতি লনীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, এবং তার পরিশীলিত, বিনয়ী শিল্পী মনের পরিচয় বহন করে। শুরুর এই গানটি পুরো অনুষ্ঠানটির জন্য এমন একটি সূচী স্নিগ্ধ, ভালো লাগার আবহ সৃষ্টি করে যা অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত শ্রোতাদের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে। লনীর দ্বিতীয় গানটি ও ছিল আরেকটি রবীন্দ্র সঙ্গীত – ‘তুমি রবে নীরবে’। গানের কথার সাথে একাত্ম হয়ে অনুষ্ঠানের দর্শক-শ্রোতা পিনপতন নীরবতার সাথে গানটি উপভোগ করেন। এরপর উপস্থাপিকা আফসানা রুচী শিল্পী রুমানা ফেরদৌস লনীর সাথে আড্ডার ভঙ্গীতে তার সঙ্গীত-প্রীতি, সঙ্গীতের ভুবনে তার ভীরু পদার্পণ থেকে শুরু করে শান্তি নিকেতনে শিক্ষা লাভ, কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ, ক্রমবিকাশ, এবং বর্তমান পর্যায়ে উত্তরণের দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে কথা বলেন। অনুষ্ঠানে রুমানার পরের গান আর রবীন্দ্র সঙ্গীত নয় – আধুনিক বাংলা গান। শিল্পী অত্যন্ত বিনয়ের সাথে আধুনিক গানে তার চর্চা এবং পারদর্শিতার অভাব, আর সে কারণে তার সম্ভাব্য ভুল ভ্রান্তির জন্যে দর্শক-শ্রোতাদের কাছে অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে তার গানের ডালি খুলে বসেন। এ পর্যায়ে তার প্রথম গান ছিল কিশোর কুমারের গাওয়া ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা’; দ্বিতীয় গান লতা মুংগেশকারের ‘নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখীরা বুঝি বা পথ ভুলে যায়’; এবং তৃতীয় গানটি ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের ‘ঘুম ঘুম চাঁদ, ঝিকিমিকি তারা এই মাধবী রাত’। প্রতিটি গান গাইবার আগে তিনি কার কাছ থেকে, কখন এবং কি পরিস্থিতিতে গানটি শিখেছেন, তা গল্পের মত করে বলে দেয়ায় প্রতিটি পরিবেশনা একটি বিশেষ মাত্রা নিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের মনকে ছুঁয়ে গেছে।

রুমানার পরের দু’টি গানের প্রথমটি সম্প্রতি প্রয়াত: চিত্র নির্মাতা সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকীর ঘুড্ডি ছবিতে ব্যবহৃত হ্যাপি আখন্দের গাওয়া ‘কে বাঁশি বাজায় রে, মন কেন নাচায় রে, আমার প্রাণ যে মানে না, কিছুই ভালো লাগে না’ । ফুয়াদ আল মুক্তাদির রচিত এবং লাকী আখন্দ সুর সংযোজিত এই গানটি পরবর্তীকালে আনীলার কণ্ঠে শ্রোতাদের কাছে কালজয়ী হয়ে থাকে। এই গানের কথাগুলির একটি চমৎকার জাদুকরী শক্তি আছে যা সব ধরণের শ্রোতাকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখে। বহু বছর পরে রুমানার মিষ্টি গলায় এই গানটি শুনতে পেয়ে হঠাৎ করেই অনেক শ্রোতাকে গানটির সাথে নিজেদের কণ্ঠ মেলাতে শোনা যায়।

এর পর রুমানা গেয়ে শোনান গৌতম ঘোষালের লিখা এবং শুভমিতা ব্যানার্জির গাওয়া ‘তোমার কাছে ফাগুন চেয়েছে কৃষ্ণচূড়া’। আমি এই গানটি আগে কখনো শুনি নি, কিন্তু গানটি শুনে খুব ভালো লাগল।

এর পর দ্বৈত সঙ্গীত, অনুষ্ঠানের লিড গিটারিস্ট সাদিক রাহমানীর সাথে লনী গাইলেন কিশোর কুমার এবং লতা মুঙ্গেশকরের গান “আমার স্বপ্ন যে সত্যি হলো আজ” । সাদিক রাহমানী এর পর শোনালেন “রাত হাসিন, ইয়ে চাঁদ হাসিন, তুম সবসে হাসিন, মেরে দিলবর......”

অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে জনস্বার্থে আগামী ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য অস্ট্রেলিয়ান সংবিধানে আদিবাসী অস্ট্রেলিয়ান এবং তাদের ইতিহাসকে স্বীকৃতি দেওয়ার একটি উপায় হিসেবে YES Vote দেবার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জোরালো বক্তব্য রাখেন একটিভিষ্ট শিরিন মরিস। এই বক্তব্যের পর দু’টি নয়নাভিরাম নৃত্য পরিবেশন করেন দুই কিশোরী শিল্পী সাফায়ার খীশা এবং সামারা। সাফায়ার খীশা যে গানটির সাথে তার নাচটি পরিবেশন করেন তা হল “বিহুর এ লগন, মধুর এ লগন আকাশে বাতাসে লাগিল রে চম্পা ফুটিছে, চামেলী ফুটিছে তার সুবাসে ময়না আমার ভাসিল রে”। সামারা তার নাচটি পরিবেশন করেন প্রয়াত: আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল রচিত এবং সুরারোপিত এবং সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া “সুন্দর, সুবর্ণ, তারুণ্য, লাবণ্য অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য আমার দু'চোখ ভরা স্বপ্ন ও দেশ” গানটির সাথে। এই নাচের সাথে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বের সমাপ্তি ঘটে এবং রাতের খাবারের জন্য বিরতি ঘোষণা করা হয়। অডিটোরিয়ামের বাইরে খাবার পরিবেশন করেন দেশি স্বাদ ক্যাটারিং সার্ভিস।

প্রায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট বিরতির পর অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়। এ পর্বের শুরুটা হয় রুমানাকে নিয়ে তার খুব কাছের মানুষ রোকেয়া আহমেদের একটি স্মৃতিচারণ মূলক বক্তব্যের মাধ্যমে। মোটামুটিভাবে নিভৃতচারী, প্রচার-বিমুখ এই শিল্পী সম্বন্ধে জানার জন্য এই সুগ্রন্থিত, তথ্যবহুল বক্তব্যটির বিশেষ প্রয়োজন ছিল। রোকেয়া আহমেদের বক্তব্যের পর লনী আবার তার গানের ডালি খুলে বসেন। এ পর্বের প্রথম গানটি ছিল রবি ঠাকুরের অতি পরিচিত ভাঙ্গার গান “ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে বহে কিবা মৃদু বায়”। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথের এই বিখ্যাত গানটি স্কটিশ কবি বার্নসের রচিত Ye Banks and Braes [Ye banks and braes o' bonnie Doon How can ye bloom sae fresh and fair?...] এর সুরের আদলে নির্মিত হয়েছে। এরপর রুমানা একে একে গেয়ে শোনান শাহনাজ রহমতুল্লাহর গাওয়া চির নুতন গান “খোলা জানালায় চেয়ে দেখি তুমি আসছো জানাতে সুপ্রভাত মন বাতায়নে”; সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গান “এ শুধু গানের দিন এ লগন গান শোনাবার”; মুকেশের গাওয়া বাংলা গান “মন মাতাল সাঁঝ সকাল
কেন শুধুই টানে”। রুমানার এর পরের পরিবেশনা দু’টি কালজয়ী হিন্দী গান। তিনি প্রথম একক কণ্ঠে গাইলেন লতা মুঙ্গেশকারের গাওয়া প্রায় ষাট বছর আগের (১৯৬৪) হিন্দী ছবি ‘ওহ কৌন থি’ র সুপার হিট গান “লাগ জা গলে কি ফির ইয়ে হাসি রাত হো না হো…”। এর পরের গানটি আরেক হিন্দী ছবি ‘আঁধি’তে লতা মুঙ্গেশকার এবং কিশোর কুমারের গাওয়া “তেরে বিনা জিন্দেগী সে কোই শিকওয়া তো নেহি”। এই গানটি রুমানা তার সহ-শিল্পী সাদিক রাহমানীর সাথে দ্বৈত কণ্ঠে পরিবেশন করলেন। এই সময় আফসানা রুচী জানালেন এর পরের পরিবেশনাটি দর্শক-শ্রোতাদের জন্য একটা চমক নিয়ে আসবে। আফসানা মোটেই মিথ্যে বলে নি - সে চমকটি হচ্ছে বেস গিটারিস্ট সাইদ মাহাদীর গাওয়া রেনেসাঁর বিখ্যাত গান “ও নদীরে তুই যাস কোথায় রে কলকলাইয়া ছলছলাইয়া কোন সাগরে”। স্বাভাবিক ভাবেই মাহাদীর সাথে গ্যালারী থেকে অনেকেই তাদের কণ্ঠ মেলালেন।


রাত প্রায় এগারোটার কাঁটা ছুঁই ছুঁই। উপস্থাপিকা আফসানা দুঃখের সাথে জানালেন সময়াভাবে দু’একটা গান বাদ দিতে হচ্ছে। এ সময় রুমানা সঙ্গীত শিল্পী জনাব সিরাজুস সালেকীনকে মঞ্চে আহবান করেন। জনাব সালেকীন সঙ্গীতে রুমানা ফেরদৌস লনির প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, সঙ্গীতের প্রতি তার ভালোবাসা এবং নিয়মিত অনুশীলনের প্রশংসা করেন এবং সঙ্গীতের ভূবনে তার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করেন।

এই অনুষ্ঠানে লনীর সর্বশেষ গান ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের “এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়, এ কি বন্ধনে জড়ালে গো বন্ধু…”। যথারীতি গ্যালারী থেকে অনুচ্চ কণ্ঠে দর্শক-শ্রোতাদের কণ্ঠে গানটির অনুরণন শোনা যায়। সবশেষে সাফায়ার একটি নাচ পরিবেশন করে। লনীর পক্ষ থেকে সাফায়ার এবং সামারার নাচের শিক্ষক সিডনির স্বনামধন্য নৃত্যশিল্পী অর্পিতা সোমকে ধন্যবাদ জানানোর মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে রুমানা তার দর্শক-শ্রোতাদের অনেকগুলো গান গেয়ে শুনিয়েছেন। তিনি যে সব গান গেয়েছেন সে গানগুলো এক গোত্রের নয়; এগুলো বিভিন্ন ধারার (Genre), বিভিন্ন শ্রেণীর এবং বিভিন্ন স্বাদের। প্রায় প্রতিটি গান শোনানোর আগে শিল্পী রুমানা ফেরদৌস লনী এবং উপস্থাপিকা আফসানা হোসেন রুচী গানটির নির্বাচন এবং পটভূমি নিয়ে আলাপচারিতার মাধ্যমে শ্রোতাদেরকে গানটি শুনতে আগ্রহী করে তোলেন। কে না জানে “একাকী গায়কের নহে তো গান, মিলিতে হইবে দুইজনে; গাহিবে একজনে খুলিয়া গলা, আরেকজন গাবে মনে।” কোন গান গাইবার আগে গানটি সম্পর্কে কোন বিশেষ তথ্য কিংবা গানটিকে ঘিরে যদি কোন মজার গল্প বা অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তা দর্শক-শ্রোতাদের সাথে শেয়ার করলে সে গানের ব্যঞ্জনা এবং আবেদন বহুগুণে বেড়ে যায়। শিল্পী রুমানা এবং অনুষ্ঠানের সঞ্চালিকা আফসানা রুচী কথাটি মনে রেখেছেন এবং অনুষ্ঠানটিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। সুচিন্তিত গান নির্বাচন, গ্রন্থনা, গায়কী, এবং বাদ্য যন্ত্রের সু-সমন্বয়ের ফলে প্রতিটি গান শ্রোতাদেরকে বিমোহিত করে।

রুমানা ফেরদৌসী লনীর এই একক অনুষ্ঠানে যন্ত্রশিল্পী হিসেবে ছিলেন তবলায় অভিজিৎ দাঁ, কী-বোর্ডে দেবযানি গুহ, লিড গিটারে সাদিক রেহমানি, বেস গিটারে সাইদ মাহাদী, ড্রামে মঈনু, এবং হ্যান্ড সোনিকে সাকিনা আকতার। স্টেজ ডেকোরেশনের দায়িত্বে ছিলেন মুন্নি ও জীবন রেজা, আলোক নিয়ন্ত্রণে Shaun Driscoll এবং শব্দ নিয়ন্ত্রণে ছিলেন মিতুল হক। প্রতিটি গানের শুরুতে অ্যালেন জোসেফের MELA Sound & Visual TEAM অত্যন্ত সুন্দরভাবে গানটির প্রথম কলি পেছনের পর্দায় তুলে ধরে। ফটোগ্রাফির দায়িত্বে ছিলেন সিডনির খ্যাতনামা ফটোগ্রাফার জনাব এডওয়ার্ড অধিকারী।

অনুষ্ঠানের সার্বিক আয়োজনে মুখ্য ভূমিকা ছিলো লনীর স্বামী এবং তার ভাষায় ‘বন্ধু’ মেহেদী হাসানের। তবে তাকে সহযোগিতা করেন তার বন্ধু জনাব শাহাদৎ হোসেন, শফিকুল আলম এবং সাজ্জাদ সিদ্দিকী। গানের পর্ব শেষ হয় রাত সাড়ে ১১ টায়। উপস্থিত দর্শক শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি টানা হয়।




মোহাম্মদ আবদুর রাযযাক, সিডনি



Share on Facebook               Home Page             Published on: 30-Sep-2023

Coming Events:





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far