bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia













ওয়াশিংটন ডিসি’র পথে
মোস্তফা আব্দুল্লাহ



নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন ডিসি রওনা দিতে দিতে দুপুর পেরিয়ে গেল। সম্ভবত: গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল ষ্টেশন থেকেই ট্রেনে করে গিয়েছিলাম। ১৯৭৫ সনের কথা, প্রথম প্রথম বিদেশের মাটিতে। ষ্টেশনে গিয়ে মনে হোল কিছু একটা খাবার কিনে নিয়ে ট্রেনে উঠলে কেমন হয়, পৌঁছতে পৌঁছতে হয়ত সন্ধ্যা হয়ে যাবে আর ততক্ষণে ক্ষুধাও পাবে। খাবার দোকানে গিয়ে একটা হ্যামবার্গার দিতে বললাম, তবে “হ্যাম” ছাড়া। আমি কি বোঝাতে চাচ্ছি দোকানী বুঝতে পারছেনা, আর দোকানীর কথাও আমি বুঝতে পারছি না। অনেক ইয়েস-নোর পর সেদিন প্রথম জানতে পারলাম যে হ্যামবার্গার সাধারণতঃ হ্যাম বা শুকরের মাংস দিয়ে নয়, প্রধানতঃ তা বীফ বা গরুর মাংস দিয়েই তৈরি হয়। হ্যামবার্গার নামকরণ হয়েছিল জার্মানির হামবুর্গ শহরের নাম থেকে। এই হামবুর্গ শহরেই প্রথম দুই টুকরা রুটির মাঝে গরুর ঝুরা মাংস দিয়েই আজকের পৃথিবী জুড়ে এই সর্বজন প্রিয় খাবারটির প্রচলন শুরু হয়েছিল।

ট্রেনে উঠে তো দেখি তাজ্জব ব্যাপার। ট্রেনও আবার এমন হয় নাকি? শুয়ে বসে যাওয়ার নরম গদির মোলায়েম সিট, সামনে টেবিল। আরও কি কি ছিল এখন মনে করতে পারছি না। পাশের সিটে এসে বসলেন এক সদালাপী ভদ্রলোক। কথায় কথায় জানতে পারলাম তিনি কার্য উপলক্ষে অনেকটা সময় কাটিয়েছেন আমাদের উপমহাদেশে – বাংলাদেশেও গিয়েছেন দু’একবার। শুনে অনেকটা স্বস্তি পেলাম; মনে হোল আপন লোকই বোধ হয় পেয়ে গেলাম একজন। কিছুক্ষণ ট্রেন চলার পর ভদ্রলোক বললেন যে তার ক্ষুধা পেয়েছে; তিনি তার জন্য খাবারের অর্ডার করবেন, আমার কাছে জানতে চাইলেন আমি কি খাবো। আমার সাথে খাবার আছে জানাতে তিনি বললেন, ওটা তুমি ওয়াশিংটন পৌঁছে খাবার জন্য রেখে দাও – এখন ট্রেনে কি খাবে বল। বুঝতে পারছি না কি করব, আবার না অনেক পয়সা খরচ হয়ে যায়। শুনেছি এই সব দেশে নাকি যদিও কেও কাওকে বাইরে খাবার জন্য ডেকেও নিয়ে যায়, কিন্তু খাওয়া দাওয়ার পর যার যার বিল সেই শোধ করে। তার পীড়া পীড়িতে শেষ পর্যন্ত কিছু একটা অর্ডার করে খেয়েছিলাম এবং খাওয়ার পর একরকম জোর করেই পুরো বিলটা তিনিই পরিশোধ করেছিলেন। পরে দেখেছি এ রকম সাধারণতঃ হয় না, তিনি সম্ভবতঃ আমার করুণ অবস্থা দেখে বা আমাদের অঞ্চলের সামাজিক প্রথার কথা ভেবেই এমনটি করেছিলেন।

ঘণ্টা তিনেকের ট্রেন যাত্রার পর বিকাল নাগাদ ওয়াশিংটন পৌঁছে হোটেল রুমে ঢুকতেই বিগত কয়েক দিনের অঘুম, শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি এমন ভাবে চেপে ধরল যে কোন ভাবেই আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলাম না। কাপড় চোপড় না ছেড়েই জুতা মোজা সহকারেই বিছানায় গা ছেড়ে দিয়ে ভাবলাম একটু বিশ্রাম নিয়ে তার পর যা গোছগাছ করার করে, সাথে আনা রাতের খাবারটা খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ব। কখন যে চোখটা লেগে গিয়েছিল বুঝতে পারি নাই। তন্দ্রা ভাঙতে লক্ষ করলাম বাইরে আবছা অন্ধকারের মত – সম্ভবতঃ সন্ধ্যা হয়ে গেছে। বাইরে থেকে খুব বেশি একটা গাড়ি ঘোড়া বা মানুষ জনের চলাচলের আওয়াজ ও শোনা যাচ্ছিল না। জানালার পর্দাটা সরিয়ে খুব ভালো ভাবে অনেকক্ষণ দেখার পর বুঝতে পাড়লাম যে বাইরের আলোটা সন্ধ্যার নয়, খুব ভোরের। অর্থাৎ আমি সারা রাত এক ঘুমে কাটিয়ে দিয়ে পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠেছি!

ট্রেনিং সেন্টারের প্রথম দিনটা কেটে গেল আমেরিকার সামাজিক আচার-আচরণ, চলা-ফেরা, বাধা-নিষেধ, শিক্ষা ব্যবস্থার ধরণ-ধারণ ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা বা ওরিয়েন্টেশন এর মাধ্যমে। কথা প্রসঙ্গে এক ফাকে জানানো হোল যে আমেরিকানরা পথে ঘাটে, বাসে ট্রেনে ঘামের গন্ধটাকে বড় অপছন্দ করে আর তাই এদেশে সবাই ডিওডোরেন্ট ব্যাবহার করে। আমাদেরও সেটা ব্যাবহার করা সমীচীন হবে বলে আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দেয়া হোল। আমরা যারা এর আগে কখনো ডিওডোরেন্ট ব্যাবহার করি নাই বা এর ব্যাবহারের কথা জানতামও না, উপদেশ মত ডিওডোরেন্ট ব্যাবহার শুরু করে দিলাম। মজার কথা হোল যে তারপর থেকে আমার মতন আরও অনেকের কাছেই ঘামের গন্ধটাকে বিরক্তিকর বলে মনে হত শুরু করল! অথচ তার আগ পর্যন্তও ঘামের গন্ধটাকে অতটা অপাংক্তেয় বলে মনে হয় নাই। এখন তো, বিশেষ করে গরমের দিনে ডিওডোরেন্ট ব্যাবহার না করে বেরোবার কথা ভাবতেও পারা যায় না। এটাই সম্ভবত: “প্রয়োজন সৃষ্টি” করার আধুনিক ভোক্তা-নির্ভর বিপণন কৌশলের সাফল্য।

প্রথম কিছুদিন দেদার হ্যামবার্গার, চিকেন ফ্রাই, চিপস ওপর দিয়ে চালিয়ে দিয়ে মনে হয়েছিল এর থেকে আর সুস্বাদু খাবার বোধ হয় আর কিছু হয় না। মনে মনে খুব খুশি হয়েছিলাম, যাক রান্না-বান্নার ঝামেলাতে আর যেতে হবে না। কদিন যেতেই মাছে-ভাতে বাঙ্গালির গরম ভাতের ওপর ডাল আর মাছের ঝোল চোখের সামনে বার বার আসা যাওয়া শুরু করল। কিন্তু কোন উপায় নাই – আসে পাশে দেশি খাবারের দোকানের কোন হদিস জানি না। আর জানলেও সেখানে যে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া করা যাবেনা সেটা নিশ্চিত, কারণ বাড়ি ভাড়ার পয়সা গোনার পর খুব বেশি একটা পয়সা উদ্বৃত্ত থাকতো না। অগত্যা সাহস করে হাড়ি বাসন কিনে ফেললাম – নিজেই রান্না করে খাব। কতটুকু যে রান্না-বান্না করেছিলাম তার আর বিশদ নমুনা না দিয়ে এইটুকুই বলি যে; দুই বৎসর পর ফিরে আসার সময় ওই সব হাড়ি বাসন যখন এক বাঙ্গালী বন্ধু পরিবারকে দিয়ে আসি, তখনো সেগুলি ঝক ঝকে নূতন অবস্থাতেই ছিল। কিছু সহৃদয় বাঙ্গালী পরিবার এর সাথে পরিচয়ের সুবাদে পরে আর দেশি খাবারের অভাব বোধ করতে হয় নাই। এমনও হয়েছে যে মাঝে মধ্যে কখনো কখনো ভর পেট খাইয়ে দাইয়ে বাক্স ভরে সপ্তাহের খাবারও দিয়ে দিয়েছে। “বিদেশে বাঙালি মানেই সজ্জন” কথাটা পুরপুরি সত্য না হোলেও একেবারে ফেলে দেয়ার নয়।

সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহের দিকে ওয়াশিংটন পোঁছে ছিলাম – মাস দুয়েক যেতেই শীতের প্রচণ্ডতায় গলা ফুলে কলা গাছ। গরম মাফলারের খোঁজে বিশাল ডিপার্টমেন্ট স্টোরে ঢুকে দোকানীকে জিজ্ঞাসা করতেই একেবারে নিচের তালায় (basement) পাঠিয়ে দিল। সেখানে অনেক খোজা খুঁজি করেও মাফলারের কোন হদিস পেলাম না – কেবলই মোটর গাড়ির যন্ত্রাংশ! ফিরে গিয়ে দোকানীকে আবারও জিজ্ঞাসা করতে সে আমাকে আবারও ভালো করে খুঁজতে উপদেশ দিল। এবারও বিফল মনোরথ হয়ে যখন তার কাছে ফিরে গেলাম তখন সে জানতে চাইল আমি কি ধরনের মাফলার খোঁজ করছি। তাকে বুঝিয়ে বললাম যে উলের হলে ভালো হয় যাতে গলাতে আরাম করে প্যাঁচাতে পারি। ভদ্রমহিলা স্মিতহাস্যে জিজ্ঞাসা করলেন “তোমার গলার স্বর খুব উঁচু নাকি, আমি তো গাড়ির আওয়াজ কমাতে মাফলার (silencer) লাগাই”!

প্রথমে মাস কয়েক স্কুলের কাছেই তিন জন ফিলিপিনো ছাত্রের সাথে শেয়ার করে একটা ফ্ল্যাটে উঠি। পরে অবশ্য দূরে শহরের মাঝখানে অন্য দুজন বাঙ্গালী ছাত্রর সাথে আর একটা বাসায় কাটিয়েছি বেশির ভাগ সময়। আমাদের ধারনা যে বাঙ্গালীরাই ভাতের পাগল, কিন্তু ফিলিপিনোদের দেখলাম আর এক ডিগ্রি বেশি। তিন বেলাই তাদের ভাত চাই, সকালের নাস্তাতেও। তবে আমাদের মত প্লেট উপচিয়ে নয়, মোটা মুটি বড় এক কাপ পরিমাণ। এখানেই পরিচয় ও সহৃদয়তা মিষ্টভাষী সদালাপী ফিলিপিনো ছাত্র সিমিয়ন কিন্তানারের সাথে। আমেরিকা থেকে ফিরে যাওয়ার বছর পনেরো পর কার্য উপলক্ষে ফিলিপাইন এর সিবু সিটিতে গিয়ে মনে পড়ল, সিমিয়ন বলেছিল এখানেই তাদের বাড়ি। কথায় কথায় একদিন হোটেলের রিসেপশনে বললাম যে এ শহরেই আমার এক বন্ধু থাকে নাম সিমিয়ন কিন্তানার, তবে তার কোন ঠিকানা আমার কাছে নাই। কোন ভাবে কি তার সন্ধান করা সম্ভব? রিসেপশনিষ্ট আমার আপাদমস্তক পর্যবেক্ষণ করে জানালো - কিন্তানারদের বন্ধু হয়ে থাকলে নিশ্চিত ভাবে আপনি এই শহরের একজন সম্মানিত অতিথি। আমি কি তাকে খবরটা দেব?

এর পর থেকে হোটেলে আমার খাতির বেড়ে গেল – আসতে যেতে হোটেল স্টাফের অভিবাদন নিতে নিতে হয়রান হয়ে গেলাম। দুপুরের মধ্যেই স্বয়ং ম্যানেজার ফোন করে জানালেন যে কিন্তানার সাহেব সন্ধ্যা নাগাদ দেখা করতে আসবেন। সে সন্ধ্যাই পরিচিত হই ফিলিপায়িনের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মার্কস এর ছেলে বং মার্কস এর সাথে। সিমিয়নই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল বং এর সাথে। বং সে সন্ধ্যায় হোটেলে এসেছিল একটা সম্মেলনে। সিমিয়ন এর সাথে একই ফ্ল্যাটে তিন মাসের ওপর থেকেও বুঝতে পারি নাই যে সে এত অর্থ বিত্ত ও প্রতাপ সম্পন্ন পরিবার এর সন্তান। পরে আরও জেনেছি যে সিমিয়ন নাকি সিবু প্রদেশ থেকে জন প্রতিনিধি হিসাবেও নির্বাচিত হয়েছিল। ভরা কলসি যে বাজে কম, তার সম্মুখ প্রমাণ সেদিনই উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম।

শহর থেকে আমাদের স্কুলটা ছিল বেশ দূরে। প্রতিদিন সকালে একটা বাস ফিফটিন্থ এভিনিয়্যূতে ডিপার্টমেন্ট অব কমার্স এর বিল্ডিং এর সামনে থেকে আমাদেরকে মারলো-হাইটসে স্কুলে নিয়ে যেত আর বিকালে শহরে ফিরিয়ে নিয়ে আসত। পাশের ফরটিন্থ এভিনিয়্যূটা সবাই এড়িয়ে চলত, কেন না রাস্তাটার তখনকার দিনে বেশ একটা বদনাম ছিল। এখন অবশ্য তা আর নাই। যাই হোক, এক সকালে আমরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছি এমন সময় দেখতে পেলাম আমাদেরই এক আফগান সহপাঠী, রাজ্জাকি ওই রাস্তা দিয়ে আসতেই পাশের গলির থেকে ওভারকোট গায়ে এক লম্বা চওড়া বিশাল বপুর আফ্রিকান আমেরিকান পুরুষ তার পথ রোধ করে দাঁড়াল। আমরা নিশ্চিত যে হাইজাকার এর কবলে পড়ে আজ রাজ্জাকির পকেট সব কিছুই খোয়া যাবে। দূর থেকে দেখতে পেলাম তাদের মাঝে কিছু একটা কথা হওয়ার পর প্রথমে লোকটি ওভার কোটের পকেট থেকে কিছু একটা বের করল, আর তার পর রাজ্জাকিও পকেট থেকে কিছু একটা বের করে দেখাল। এর পর যে যার পথে রওনা দিল। রাজ্জাকি আমাদের কাছে আসতেই আমরা উদগ্রীব হয়ে জানতে চাইলাম যে তোমার টাকা পয়শাতো নিশ্চয়ই খোয়া গেছে তবে তুমি অক্ষত আছে তো? রাজ্জাকি আমরা কি বলছি ও কেনই বা এতটা উদবিগ্ন হচ্ছি তার কিছুই বুঝতে না পেরে বলল, ওই লোকটা আমার কাছে এসে কি জানি একটা কিছু বলে পকেট থেকে একটা চাকু বের করে আমাকে দেখাল, আমিও আমার পকেট থেকে আমার চাকুটা বের করে ওকে দেখালাম। ও তখন গুড-ডে বলে হন-হন করে চলে গেল! হায়রে কপাল, রাজ্জাকির ধারনা আফ্রিকান আমেরিকান লোকটি ওকে তার চাকুটি দেখাবার জন্য দাড় করিয়েছিল আর তাই ফিরতি সৌজন্য বোধে সেও তার নিজের চাকুটি দেখাতেই সে খুশি হয়ে চলে গেছে! আমাদের উপমহাদেশে কাবুলি বা পাঠান দের নিয়ে যে দুই একটা হাস্য রসাত্মক গল্প রয়েছে, তার কিছুটা হোলেও হয়ত বা সত্য।

আমাদের সাথে আরও অন্যান্য দেশের ছাত্রদের মধ্যে কয়েকজন সৌদিও ছিল। পড়াশোনার দিকে এদের কোন মন ছিল না – সারা সপ্তাহ ফুর্তি মৌজ নিয়েই থাকত। এদের মধ্যে একজন, সালেহ সাইকন, নিয়মিত ক্লাসে না আসলেও মাঝে মধ্যে পরীক্ষার দিন হাজির হত। প্রায়ই সাপ্তাহিক পরীক্ষার আগের দিন বিকালে আমাদের ফ্ল্যাটে এসে বলত, জানের দোস্ত আমার, একটুখানি দেখিয়ে দাও এ সপ্তাহে কি পড়িয়েছে আর কোন প্রশ্নের কি উত্তর হতে পারে।
যথা সম্ভব দেখিয়েও দিতাম, আর তার বিনিময়ে পারিশ্রমিক হিসাবে মাঝে মধ্যে রেস্টুরেন্টে খাওয়া, ওর দামি গাড়িতে এদিক ওদিক বেড়াতে নিয়ে যাওয়া – এসব ছিল উপরি পাওনা। মাঝে মাঝে যে একটু আধটু বিরক্তও হতাম না তাও নয়, সময়ে অসময়ে এসে হাজির হওয়ার জন্য। একদিন ওকে বলেই বসলাম, লেখা পড়া যদি নাই করবে তাহলে তোমাদের সরকার তোমাকে পাঠাল কেন?
সালেহ কিছুক্ষণ ভেবে চিন্তে জবাব দিল, আমার মনে হয় আমিই সব থেকে উপযুক্ত প্রার্থী ছিলাম বলে হয়ত! আর এসব কাজ করার জন্য অন্য অন্য দেশ থেকে আসা লোকজন তো রয়েছেই।
সৌদিদের তেল সমৃদ্ধির আগে, অর্থাৎ পঞ্চাশ-ষাট দশক পর্যন্তও ওরা করাচী/মুম্বাই সমুদ্র বন্দরে এসে দিন মজুরের কাজ করে যেত। এই ধরনের মনোবৃত্তি নিয়ে চলতে থাকলে হয়ত তাদের সেই দিনে আবার ফিরে যেতে খুব একটা বেশি দেরি নাও থাকতে পারে!




মোস্তফা আব্দুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া




Share on Facebook               Home Page             Published on: 28-Jul-2020

Coming Events:



A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far