bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia












সুন্দর ফন্টের জন্য SolaimanLipi ডাউনলোড করে নিন...


এবারের ঢাকা সফর
মাসুদ পারভেজ


১. আব্বার ইন্তেকালের তিন বছর পরে এই প্রথম আমার এবারের ঢাকা সফর। আব্বা যতদিন বেঁচে ছিলেন নিয়মিতভাবে প্রতি দুই বছরে একবার পরিবারের সবাই মিলে ঢাকায় গিয়েছি আব্বার সাথে আনন্দঘন সময় কাটানোর জন্যে। আমি, আমার স্ত্রীসহ বাচ্চারা সবাই আব্বার সান্নিধ্যে আনন্দে ছুটির দিনগুলি উপভোগ করেছি। আব্বার অবর্তমানে আমার এবারের ঢাকা সফর তাই দুঃখ ভারাক্রান্ত এবং ইমোশনাল…। সিডনি থেকে রওনা হওয়ার আগে ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুর প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলাম - আমার এবারের ঢাকা সফর - “হোপ ফর পিস এন্ড হ্যাপিনেস”।

২. নির্ধারিত সময়ে A৩৮০ বিমানের দোতলায় ইমার্জেন্সী এক্সিটের পাশে সুপ্রশস্ত জায়গায় আমার প্রিয় আসনে বসে সিডনি ছেড়ে রওনা হলাম গন্তব্যে। সাত ঘণ্টা ত্রিশ মিনিটের এই যাত্রায় প্রায় অর্ধেক সময় লেগেছে অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ড অতিক্রম করতে। আর এই সময়ে শুধুই ভেবেছি - আমাদের বাংলাদেশ যদি আরেকটু বাসোপযোগী হতো তাহলে কি সব নিকট আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে স্বার্থপরের মতো শুধু আমি আমার নিজ পরিবারকে নিয়ে এই মহাদেশে ইমিগ্র্যান্ট হতাম?

ঝির-ঝির বৃষ্টির মাঝে নির্ধারিত সময়ে সিঙ্গাপুর পৌঁছিয়ে, এয়ারপোর্টের দোকান থেকে প্রয়োজনীয় কেনাকাটার মধ্যে সাড়ে তিন ঘনটার যাত্রা বিরতি দ্রুত ফুরিয়ে গেলো। ঢাকাগামী ফ্লাইট যখন মধ্য আকাশে তখন হঠাৎ ফ্লাইট এটেনডেন্টদের ছুটাছুটির মধ্যে এনাউন্সমেন্টে শুনতে পেলাম - we have a medical emergency and need a doctor, please identify yourself if you are a doctor or a medical professional…। মূহুর্তের মধ্যে দেখলাম - আমার আসনের অদূরে একজন বয়স্কা মহিলার অসুস্থ অবস্থা। ইতিমধ্যে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে নিলাম গত আট বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ান রেডক্রস থেকে ফার্স্ট এইড ট্রেনিং নিয়ে আমার অফিসে ফার্স্ট এইড অফিসার হয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর জন্যে। মাঝ-বয়সী এক অস্ট্রেলিয়ান মহিলা নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে এলেন। পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে সময়োপযোগী সবার প্রচেষ্টায় প্রাণে রক্ষা পেলেন আমাদের সহযাত্রী। পরে জেনেছি সিঙ্গাপুর থেকে সদ্য চিকিৎসা শেষে তিনি ঢাকায় ফিরছিলেন তাঁর মেয়ে ও যুবক নাতির সাথে।

৩. ঢাকার হজরত শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পৌঁছানোর পরে ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, সুপ্রশস্ত, গোছানো-পরিপাটি, মশা-বিহীন আমাদের বিমানবন্দর দেখে অভিভূত হলাম। বিমানবন্দরে ইতিপূর্বে অহেতুক সাহায্যের নামে ট্রলি নিয়ে এগিয়ে আসা অচেনা লোকদের অনুপস্থিতিতে কিছুটা স্বস্তি পেলাম।

চেক-ইন ব্যাগেজ আসার অপেক্ষার মাঝে গ্রামীণ ফোনের কাউন্টারে গিয়ে মোবাইল ফোন, চার্জার আর ফ্লেক্সি লোডের টাকা দিয়ে অনুরোধ করলাম মোবাইল ফোনটাকে একটু চার্জ দিয়ে ফ্লেক্সি লোড করে দেয়ার জন্যে। অত্যন্ত আন্তরিকতা ও দ্রুততার সাথে শিক্ষিত এবং বিনয়ী কাস্টমর সার্ভিস অফিসার আমার কাজ সেরে দিলেন। ধন্যবাদ জানিয়ে, চেক-ইন ব্যাগেজ নিয়ে একটু এগিয়ে যেতেই -
পোশাকধারী এক কাস্টমস অফিসার এসে বলেন - where are you coming from?
বললাম - সিডনি থেকে… পথ দেখিয়ে, তিনি বলেন - have a nice stay
ধন্যবাদ জানিয়ে, মনের আনন্দে বলেই ফেললাম - তিন বছরে সুন্দর পরিবর্তন…আমার এবারের ঢাকা সফরের স্টার্টটা মন্দ নয়!!!

হঠাৎ মনে হলো…গেটের ওপারে প্রতিবারের মতো আব্বা আজ আমার জন্যে অপেক্ষায় নেই…মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো বাস্তবকে মেনে নিতে।

৪. চলমান ট্রাফিক অভিযানের কারণে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কম থাকায় অল্প সময়ে পৌঁছে গেলাম দুই কোটি মানুষের বসবাসকারী ঢাকা শহরে আমার থাকার জায়গায়। অনির্দিষ্টকালের ট্রাফিক অভিযানের ফলে রাস্তায় তিন লাখ ফিটনেস-বিহীন যানবাহনের অবর্তমানে ঢাকা শহরে মানুষের ভোগান্তি বৃদ্ধি পেলেও রাস্তার জ্যাম লক্ষণীয় কম ছিলো।

ঢাকা শহরে আমার প্রিয় বাহন রিক্সা। যদিও বেশ কয়েক বছর ধরে ঢাকা শহরের বিভিন্ন রাস্তায় সঙ্গত কারণে রিক্সা চলাচল নিষিদ্ধ, তবুও প্রতিবারেই ঢাকায় গেলে আমার গন্তব্যে রিক্সায় যতদূর যাওয়া যায় তত দূর আমি রিক্সার যাত্রী হয়েছি। প্রয়োজনে রাস্তার জ্যামে আটকানো অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্যে রিকশাওয়ালাকে ভাড়া দিয়ে, সাবধানে হেঁটে রাস্তার জ্যাম পার হয়ে, নতুন আরেক রিক্সা ভাড়া করে গন্তব্যে পৌঁছিয়েছি। সবুজ রঙের CNG-কে “খাঁচার ভিতর অচিন পাখির” বাহন মনে হয় আমার। আর তাই রিক্সায় যেতে না পারার পথে রেন্ট-এ-কারের সাহায্য নেই সবসময়।

৫. ঢাকায় পৌঁছিয়ে প্রথম শুক্রবারে ভোর সাতটায় আজিমপুর কবরস্থানে গিয়েছি। অনেক অল্প বয়সে আমার আম্মা এখানে অসংখ্য সতীর্থদের সাথে গত বিশ বছর ধরে চির নিদ্রায় শায়িত। এর আগে যতবার বিদেশ থেকে ঢাকায় এসেছি সেসময়ে বহুবার আম্মার কবর জিয়ারত করেছি। আম্মার ইন্তেকালের পরে সতেরো বছর একাকী নিঃসঙ্গ জীবনের অবসানে তিন বছর আগে আব্বা চির নিদ্রায় শায়িত হয়েছেন আম্মার কবর থেকে মাত্র তিনটি কবর ব্যবধানে। শিশির ভেজা, নরম তুলতুলে, ঘন সবুজ ঘাসের ওপর হাত রাখতেই মনে হলো ছায়া-ঘেরা, হালকা-নির্মল বাতাস থেকে - আব্বা এবং আম্মা বলছেন - এতদিন পরে এলে? তুমি ভালো আছো? বাসার সবাই ভালো? কবর জিয়ারতের মাঝে আজিমপুর কবরস্থানে চির নিদ্রায় শায়িত সবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে নীরবে বলি - রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানী সাগীরা। এই প্রথম একইসাথে আব্বার এবং আম্মার কবর জিয়ারতের সুযোগ হওয়ায় অনেক দুঃখের মাঝেও আমার এবারের ঢাকা সফরের মনের শূন্যতা অনেকটা পূরণ হয়েছে।

৬. নভেম্বর মাসে ঢাকায় শীতের কোনো আবহাওয়া নেই। তবুও শীতের আমেজ রয়েছে মানুষের পোশাক পরিচ্ছদে (মনে হয় অনেকটা জোর করে পরা), বাজারে শীতকালীন সবজির আর মাছের সরবরাহে, বৃষ্টিহীন ধূলা-বালিতে সয়লাব পরিবেশে। সকাল আটটার পরে আজিমপুর থেকে ফেরার পথে নিউমার্কেটে মাছের বাজারে সিরাজগঞ্জ থেকে আসা জ্যান্ত এবং তাজা কই, মাগুর, শোল, রুই, কাতলা, চিংড়ি, আইড়, পাঙ্গাশ, তেলাপিয়া, পাবদা, চিতল, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের মাছের বিশাল সম্ভার দেখে মনে হলো ২০১৪ সালের FAO’র The State of World Fisheries and Aquaculture প্রতিবেদনের কথা – “বাংলাদেশ এখন মিষ্টি-পানির মৎস্য উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থতম স্থানে” শীর্ষক সংবাদের। “মাছে-ভাতে বাঙালী” প্রবাদ এখন বাস্তব!

৭. আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করা কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে এবারে গিয়েছি নতুন ঢাকার - উত্তরা, বসুন্ধরা, গুলশান, বারিধারা, বনানী, মহাখালী, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, লালমাটিয়া, ধানমন্ডি; নতুন ও পুরান ঢাকার সন্ধিক্ষণে - মগবাজার, মালিবাগ, সেগুনবাগিচা, পরিবাগ, পল্টন, মতিঝিল; পুরান ঢাকার - কলতাবাজার, ধোলাইখাল, ওয়ারী, গেণ্ডারিয়া, সদরঘাট, ইত্যাদি। সব জায়গায় মোটামুটি একই চিত্র - গায়ে গায়ে লাগানো গগনচুম্বী এপার্টমেন্টের সারি, নতুন-নতুন স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়/কোচিং সেন্টার, হাসপাতাল/মেডিকেল সেন্টার, ডিপার্টমেন্ট স্টোর, মুদি দোকান যেখানে সহজেই ফ্লেক্সি লোড করা যায়, দোরগোড়ায় ভ্যান গাড়িতে করে সবজি/মাছ/মুরগি বিক্রেতাদের অবাধ বিচরণ, যত্রতত্র ময়লার স্তূপ, টেলিফোন/ল্যাম্প পোস্টে ল্যান্ডফোন/ডিশ লাইন সংযোগের কুণ্ডলী/জট পাকানো কালো রঙের তারের ছড়াছড়ি, ইত্যাদি। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী জয়কালী মন্দিরের চূড়ার একাংশ এখন দেখা যায় রাস্তা থেকে – বাকি সবকিছু ঢেকে গিয়েছে চারিদিকের দোকান-পাটে আর ফ্লাইওভার নির্মাণে। সম্ভ্রান্ত এলাকার গুলশান লেকে ময়লা, পচা গন্ধে, সবুজ রঙের পানিতে কাঠের তৈরি নৌকাতে যাত্রী পারাপার হতে দেখে মনে হয়েছে - প্রায় ত্রিশ বছর আগে আমার দেখা পুরান ঢাকার গেণ্ডারিয়ার কাঠের পুলের নীচের পানির কথা। একইসাথে মনে হয়েছে - দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কবিতার লাইন –“…এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি…”।

ঢাকার ফুটপাথ অবৈধ দোকানিদের দখলে কিংবা ময়লা আবর্জনায় ভর্তি, ফুট ওভারব্রিজগুলি ভিক্ষুক আর হকারদের নিয়ন্ত্রণে, মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবাধে হেঁটে রাস্তা পার হচ্ছে - এই চিত্র নতুন কিছু নয়। তবে নতুন চিত্র হলো - অনির্দিষ্টকালের চলমান ট্রাফিক অভিযানে পুলিশ অবৈধভাবে রাস্তা পারাপারকারীদের জরিমানা করছে - নিঃসন্দেহে এক সাহসী পদক্ষেপ!!!

৮. ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার ছোট এক ইউনিয়নে বসবাসকারী বন্ধুর সাথে আলাপচারিতায় জানলাম তার ইউনিয়নের প্রায় সব কর্মক্ষম তরুণরা ঢাকায় কিংবা বিদেশে চলে যাওয়ার কারণে সরকারী হিসাবে তাদের এলাকার জনসংখ্যা বাড়লেও প্রকৃত ভোটারের সংখ্যা বাড়েনি। প্রতিদিন ঢাকার লোকসংখ্যা কতজন বাড়ছে তার সঠিক হিসাব কার কাছে আছে? ঢাকা শহরে এলাকা ভিত্তিক ফ্লাইওভার নির্মাণের ফলে সাময়িকভাবে রাস্তার জ্যাম এড়িয়ে গতি এবং দূরত্বকে জয় করা সম্ভব হলেও আগামী এক দশকে ঢাকার জনসংখ্যা এবং যানবাহনের বৃদ্ধির তুলনায় তা’ প্রয়োজন মেটাতে পারবে কি? নিকট ভবিষ্যতে তাই আধুনিক ঢাকার আকাশে - মনোরেল, মাটিতে - সারফেস রেল, কিংবা পাতালে - টিউব বা সাবওয়ে স্থাপিত হবে। উন্নয়নের আরেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

৯. ঢাকা শহরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ছাড়াও ব্যাঙের ছাতার মতো গজানো দেশী-বিদেশী ব্যাঙ্কের সংখ্যা কতো হবে তার হিসাব হয়তো বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক কিংবা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। নতুন-নুতন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আর জনসংখ্যার বৃদ্ধির কারণে এইসব ব্যাঙ্কের শাখা/ATM আজ সর্বত্র ছড়িয়ে মানুষের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি শিক্ষিত সমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আরো আশার বাণী - সরকার সম্প্রতি দুই লক্ষ শূন্য পদে শীঘ্রই নিয়োগ প্রদানের কথা ঘোষণা করেছেন। দীর্ঘদিন এতোগুলি পদ শূন্য থাকার কারণ কি আর প্রকৃতপক্ষে শূন্য পদের সবই কি প্রয়োজনীয়?

“উন্মাদ” সাময়িকীর পুরানো সংখ্যার খোঁজে প্রতিবারের মতো এবারেও ঢাকার নিউমার্কেটে বইয়ের দোকানে গিয়েছি। এইসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন ছাত্রী এসে “সরকারী চাকুরীর নীতিমালা” এবং “ট্যাক্সেশান রুলস”-এর বই দুইটি পাওয়া যাবে কিনা জানতে চাইলে দোকানের এক প্রবীণ বিক্রেতা উত্তরে জানালেন – “…এসব পড়ে কি কোনো লাভ হবে…”?!!!

কেনাকাটার জন্যে বইয়ের, ষ্টেশনারীর, ফোনের, কাপড়ের, টেইলারিং-এর, জুতার, মিষ্টির, বেকারির, ইত্যাদি যতো দোকানে গিয়েছি প্রায় সব দোকানে শিক্ষিত, মার্জিত এবং বিনয়ী তরুণ-তরুণী সেলস পারসনদের দেখা পেয়েছি। কয়েকজনের সাথে আলাপ করে জেনেছি তাদের বেশীর ভাগই ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট/পড়ুয়া। পত্রিকায় পড়েছি বাংলাদেশে এখন শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা পাঁচ শতাংশের মতো। এই তথ্য যদি সত্যি হয় তা’ নিশ্চয়ই তেমন বেদনাদায়ক নয়। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে - শিক্ষিত মানুষেরা কি তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরী পাচ্ছে, শিক্ষার মান কি আগের মতো তেমন উন্নত, নাকি প্রয়োজনের তুলনায় অনেক অনেক বেশী গ্রাজুয়েট প্রতি বছর ইউনিভার্সিটি থেকে বের হচ্ছে?

ঢাকা শহরের যেকোনো বহুতল এপার্টমেন্টের জন্যে রোস্টার ভিত্তিতে কমপক্ষে চারজন সিকিউরিটি গার্ডের/কেয়ারটেকারের প্রয়োজন। এছাড়া নতুন/পুরাতন এপার্টমেন্ট বেচা-কেনা-ভাড়া দেয়ার জন্যে রিয়েল এস্টেট প্রফেশনালদের চাহিদাও বেড়েছে। তাই প্রপার্টি সেলস/মার্কেটিং/ম্যানেজমেন্ট/সিকিউরিটি গার্ড/রিমুভালিস্ট নিয়োগের জন্যে পত্রিকায় এবং বিভিন্ন অফিসের নোটিশ বোর্ডে প্রচুর বিজ্ঞাপন দেখে অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশনের ওয়েবসাইটে দেখা - বিভিন্ন সময়ে চাহিদার ভিত্তিতে তৈরি “ডিমান্ড অকুপেশান লিস্টের” কথা মনে হয়েছে।

১০. জোনাকী সিনেমা হলের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অনেকদিন আগের নন্দিত চলচ্চিত্র – “নীল আকাশের নীচে” দেখার কথা মনে হলো। এবারে যতদিন ঢাকায় ছিলাম - আকাশের দিকে তাকিয়ে কোনোদিনই নীল আকাশের দেখা পাইনি। ২০১৩ সালে দেখা বেইজিংয়ের আকাশের রঙের সাথে এবারের ঢাকার আকাশের রঙের অনেক মিল খুঁজে পেলাম। আনন্দের সংবাদ - ঢাকা শহরের পরিবেশ দূষণ দূর করার অন্যতম পদক্ষেপ হিসাবে হাজারীবাগ থেকে ১৫৬টি ট্যানারি সাভারে সরিয়ে নেয়ার জন্যে সরকার ৩৫০কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন।

বাকি অংশ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন >









Share on Facebook               Home Page             Published on: 22-Dec-2014

Coming Events:



A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far