bangla-sydney
bangla-sydney.com
News and views of Bangladeshi community in Australia












সুন্দর ফন্টের জন্য SolaimanLipi ডাউনলোড করে নিন...

গুগল আর্থ
আশীষ বাবলু

ঘটনাটা এইভাবে শুরু করা যাক। গণ্ড-গ্রামে একটি গরিব সংসার। তিন ভাই এক বোন। সবচাইতে যে বড় ভাই তার বয়স নয় বছর, আর সব চাইতে ছোট বোনটি, তা’র বয়স তিন। ওদের বাবা ওদের ছেড়ে পালিয়েছে। মা গ্রামের গৃহস্থ বাড়িতে ঝি এর কাজ করে এতগুলো ভাইবোনের মুখে খাবার তুলে দেয়। কোন কোন দিন ওদের খাবার জোটে কোন কোন দিন জোটে না।

আমাদের সংসারে বড় ভাইয়ের একটা দায়িত্ব সবসময়ই থাকে। হোকনা তা’র বয়স মাত্র নয় বছর। সে তার সাধ্য অনুযায়ী মাকে সাহায্য করা চেষ্টা করে। গ্রামের পাশে যে ছোট্ট ট্রেন ষ্টেশন তার প্লাটফর্মে যাত্রীদের অর্ধেক খেয়ে ফেলে দেওয়া রুটি, কলা, কমলা তুলে আনে। ভাগ্য ভাল থাকলে যাত্রীদের আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে পড়ে যাওয়া দু’চারটা খুচরো পয়সাও পাওয়া যায়।

এই বড় ভাইটির নাম গুড্ডু। একদিন ও যখন কাজে বের হবে তখন ছোট ভাই শারু যার বয়স পাঁচ, সে কান্না শুরু করল দাদার সাথে যাবে। দাদার ইচ্ছে ছিলনা কিন্তু ছোট ভাইটির কান্না থামাতে ওকে সাথে নিয়েই বের হল। ছোট্ট শারু দাদার হাত ধরে হাজির হল গ্রামের ছোট্ট রেল ষ্টেশনটিতে। সেদিন ওদের ভাগ্য তেমন প্রসন্ন ছিলনা, অর্ধেক কলা ছাড়া কোথায়ও কিছু মিলল না। দুজনের মন খারাপ। হঠাৎ বড় ভাই গুড্ডু ছোট ভাই শারুকে বলল, চল তোকে আজ রেলগাড়ি চড়াবো। কথাটা বলতে না বলতেই বিশাল একটা ট্রেন প্লাটফর্মে এসে দাঁড়ালো। দুই ভাই ট্রেনে চেপে বসল। ঝিক্ ঝিক্ করে চলতে শুরু করল ট্রেন। ছবির মতন ওদের গ্রাম পেছনে ফেলে ট্রেনটা এগিয়ে চলল। শারুর সেকি আনন্দ, ও খিদের কথা একদম ভুলে গেল।

খুব বেশি হলে তিরিশ মিনিট হবে,তারপর ট্রেনটা এসে থামল অন্য একটা ষ্টেশনে। দুই ভাই ট্রেন থেকে নেমে পড়ল। এই ষ্টেশনটা বেশ বড়। অনেক লোকজন। এবার শুরু হলো দুই ভাইয়ের কুড়োনোর কাজ। কিছুক্ষণের মধ্যেই যা পাওয়া গেল তাতে ছোট্ট শারুর ছোট্ট পেটটা ভরে গেল। আজকে জীবনে প্রথম শারু আপেল খেল। একটা আপেল এক কামড় খেয়ে ফেলে দিয়েছিল কেউ।

এত পেট ভরে শারু কখনোই দুপুরে খায়নি। বেশ ঘুম ঘুম লাগছিল । গুড্ডু বলল ঠিক আছে শারু তুই এই বেঞ্চিটাতে বসে থাক আমি দেখি আর কিছু কুড়িয়ে পাই কিনা। ঐ বেঞ্চিতে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই শারুর চোখে তন্দ্রা নেমে এলো। ও যখন চোখ খুলল সূর্য তখন অনেকটা ঢলে পড়েছে। একটা ট্রেন ষ্টেশনে দাড়িয়ে আছে। প্রচুর লোকজন ছোটাছুটি করছে। ট্রেনেইতো আমাদের বাড়ী ফিরতে হবে ! চোখ রগড়াতে রগড়াতে শারু উঠে পড়ল ট্রেনটায়। একটু ফাঁকা জায়গা পেয়ে ঘাপটি মেরে বসে পড়ল। পেট ভরা থকলে এই একটা সমস্যা, শুধু ঘুম পায়।

এবার যখন শারুর ঘুম ভাঙ্গল তখন ট্রেনটা ছুটছে। জানলার দিকে তাকিয়ে দেখে বাইরে ঘুটঘুটে অন্ধকার । গুড্ডু দাদা কোথায় ? ও এখন কোথায় যাচ্ছে ? পাঁচ বছরের শারু কান্না শুরু করল।

কে শুনবে ওর কান্না ? বীভৎস আওয়াজ করে এক দঙ্গল ঘুমন্ত মানুষ নিয়ে ট্রেনটা ছুটছে। জানলা দিয়ে অন্ধকারেও দেখা যাচ্ছে কালো কালো গাছপালা বাড়িঘর একে একে পেছনে চলে যাচ্ছে। শুধু এক চিলতে চাঁদ ট্রেনটার সাথে ছুটছে তাল মিলিয়ে। এভাবে চলতে চলতে রাত পার হয়ে ভোর হলো। ট্রেনটা এবার যেখানে এসে থামল সেটা বিশাল ষ্টেশন, হাজার হাজার লোক, সবাই ছুটছে। এটা কোন স্টেশন শারুর জানার কথা নয়। তবে ষ্টেশনের নাম কলকাতার হাওড়া ষ্টেশন।

শারু, গুড্ডু ভাইয়া, গুড্ডু ভাইয়া বলে কাঁদতে লাগল। এ শহরে এমন কান্না প্রায়ই শোনা যায় তবে কেউ তার পরোয়া করেনা। পাঁচ বছরের শারু না ভালকরে কথা বলতে পারে, না তার গ্রামের নাম জানে, না জানে কোন স্টেশনে ট্রেনে উঠেছিল।

আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন এটা হিন্দি সিনেমার গল্প এবং এর পর কি হবে আপনারা জানেন। এই শারু হবে গুণ্ডা, আর বড়ভাই গুড্ডু হবে পুলিশ ইনিস্পেকটার। ওদের প্রেম হবে এ শহরের ডন অমরেশ পুরীর একমাত্র সুন্দরী মেয়ের সাথে।

বিশ্বাস করুন আমি যে কাহিনী বলছি এটা সিনেমার গল্প নয়। এটা একটা সত্য ঘটনা। শুনুন তারপর শারুর কি হলো !

এই হাওড়া স্টেশনে ডাস্টবিনের খাবার খাওয়া আর গুড্ডু ভাইয়া, গুড্ডু ভাইয়া বলে কেঁদে কেঁদে কেটে গেল সাত দিন। এক ভদ্রলোক ওকে ধরে নিয়ে গেল পুলিশ স্টেশনে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন করল পুলিশ। কিন্তু শারুর মুখে শুধু একটি উত্তর - ‘গুড্ডু ভাইয়া’। চড় থাপ্পড় দিয়ে কাঁদানো যায়, যে ঠিক করে কথা বলতে পারেনা তাকে কি আর কথা বলানো যায় ? শারুকে পাঠিয়ে দেয়া হলো একটি অরফেনেজে। সেখানে মাত্র ছয়মাস ছিল সে। সেখান থেকে এবার ট্রেনে চেপে নয়, এ্যারোপ্লেনে চেপে শারু সোজা চলে এলো অস্ট্রেলিয়া।

(২৫ বছর পর।)

ডাস্টবিন থেকে এঁটো কুড়োনো শারুর নাম এখন সারো ব্রায়ারলী। এথলেটিক, হ্যান্ডসাম, ইউনিভার্সিটি শেষ করা ইয়াং ম্যান। মেয়েদের মহলে দারুণ পপুলার। জন এবং সু ব্রায়ারলী এখন ওর বাবা-মা। ওরাই ওকে কলকাতার সেই অরফেনেজ থেকে এ্যাডপড্ করে অস্ট্রেলিয়া নিয়ে এসেছিলেন। সারো খুবই ভাল ছেলে। তাসমানিয়ার হোবার্টে ওদের বিরাট ব্যবসা যা সারোই সামলাচ্ছে।

আমরা সারো নামে ওকে ডাকবোনা। প্রথমত শারু নামেই আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি, দ্বিতীয়ত ওর জন্মদাত্রী মা ওকে শারু বলেই ডাকতেন।

শারু রাতে যখন ঘুমাতে যায় কতগুলো ঝাপসা মুখ ওকে তাড়া করে। ভাই বোনদের মুখ, মায়ের মুখ, এমনকি ঐ গোঁফওয়ালা পুলিশটা যে ওকে জেরা করেছিল, তার কথাও কখন কখন মনে পড়ে । গুড্ডু ভাইয়া ওকে না পেয়ে কি করেছিল ? মাকি আমাকে মনে রেখেছে ? মাকি বেঁচে আছে ? মায়ের মুখখানা কি আর কোন দিন দেখব না ?

এটাই সংসারের নিয়ম, মানুষ কোন কিছু হারাতে চায়না। বার বার ফিরে যেতে চায় ফেলে আসা জীবনের কাছে।

সালটা ২০০৯ হবে । ও ল্যাপটপ নিয়ে শুয়ে শুয়ে কিছু একটা করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছিল। হঠাৎ স্বপ্ন দেখল ওর মা শিয়রের পাশে বসে ওর মাথায় হাত বুলাচ্ছে। স্বপ্নটা এত পরিষ্কার ছিল যে মায়ের পড়নের শাড়িটার রং যে সবুজ তাও মনে আছে। ঘুম ভেঙ্গে গেল। ল্যাপটপটা বন্ধ করতে গিয়ে দেখে স্ক্রিনে জ্বল জ্বল করছে ‘গুগল আর্থ’।

আচ্ছা গুগল আর্থে ওদের গ্রামটা খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব ? ওর মনে আছে যে স্টেশনে ও একা একা ট্রেনে উঠেছিল তার নামটা ‘বি’ দিয়ে শুরু। ভারতে যে কত শহর আছে ‘বি’ দিয়ে। বহরমপুর, ভরতপূর, ব্রহ্মাপূর এমন হাজার হাজার। ওর স্মৃতিতে আছে ওদের গ্রামের কাছে যে ট্রেন স্টেশনটা, তার পাশে একটা প্রাচীরের মতো বাঁধ ছিল, সেই প্রাচীরের পাশ দিয়ে ঝরনার মত জল । ওরা দুই ভাই পা ধুয়ে ছিল সেই জলে। আরো মনে আছে যে স্টেশনের বেঞ্চিতে গুড্ডু ভাইয়া ওকে বসিয়ে রেখেছিল সেখানে বসে ও দেখেছিল একটা লোহার ব্রিজ আর পাশে একটা উঁচু জলের ট্যাঙ্ক। এইটুকু স্মৃতি নিয়ে ১২০ কোটি মানুষের মধ্যে ওর মাকে খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব ?

মনতো আর সম্ভব অসম্ভবের ধার ধারেনা। শারুর কাজ হলো প্রতিদিন ঘুমোতে যাবার আগে কয়েক ঘণ্টা গুগল আর্থে ভারতের গ্রাম তল্লাশি।

শারুর গার্লফ্রেন্ড লিজা একদিন বলল, এ ভাবে সমস্ত ইন্ডিয়া না খুঁজে তোমাকে একটা এরিয়া পিন-পয়েন্ট করতে হবে। তোমার কলেজে সাবজেক্ট ছিল এ্যাপলাইড ম্যাথম্যাটিকস, সেই নিয়মে চলতে হবে। শুরুটা এমন, তুমি যদি সন্ধ্যায় কোন ট্রেনে চড়ে পরদিন সকালে কলকাতায় এসে পৌঁছে থাক, তার অর্থ হচ্ছে তুমি ১২ ঘণ্টা ট্রেন জার্নি করেছ। এখন তোমাকে জানতে হবে ইন্ডিয়ার ট্রেন ঘণ্টায় কত মাইল চলে। তবেই তুমি বুঝতে পারবে কোন লোকেশনে তোমাকে খুঁজতে হবে।

১৯৮৫ এ ভারতে ট্রেনের গড়পড়তা স্পিড জানতে অসুবিধা হলোনা। গুগল খুলেই পাওয়া গেল ৮০ কিঃমিঃ। তার অর্থ দাঁড়াল, সে কলকাতার ৯৬০ কিঃমিঃ দূরের কোন স্টেশন থেকে ট্রেন চেপেছিল। হাওড়া ষ্টেশন হচ্ছে ভারতের সবচাইতে বড় রেলওয়ে স্টেশন। ২৩টি প্লাটফর্ম দিয়ে প্রতিদিন ৬০০ ট্রেন যাওয়া আসা করে। এখান থেকে রেল লাইন সাপের মত একে বেকে গেছে ভারতের সব প্রান্তে। শারু হাওড়া স্টেশনকে কেন্দ্র করে ৯৬০কিঃমিঃ রেডিয়াসে একটা সার্কেল আঁকল।

শুরু হলো গুগল সার্চ। শারু বলতে না পারলেও জানে ওর মাতৃ ভাষা হিন্দি। তাই যেসব অঞ্চলে হিন্দি বলা হয়না বাদ দিল সে সব অঞ্চল। আর একটা ব্যাপার ও জানত ওর চেহারায় ইষ্ট-ইন্ডিয়ানদের ছাপ আছে। তাই ওর সার্চ চালিয়ে যাচ্ছিল ভারতের পূর্বদিকটায়।

প্রতিদিন ঘুমোতে যাবার আগে খুব নিচুতে উড়ে যাওয়া পাখির মত শারু খুঁজে ফিরতো গুগল আর্থের স্ক্রিনে ওর ফেলে আসা জীবন। কত বাড়ী ঘর, গাছপালা, মেঠো পথ, বড় নদী, ছোট নদী, হাইওয়ে। মা তুমি কোথায়? এভাবেই দিন কেটে মাস কেটে বছর পাড় হচ্ছিল। শারুর ক্লান্তি নেই, সে তন্ন তন্ন করে খুঁজে ফিরছে আর খুঁজে ফিরছে।

এমনি একদিন শারু আবিষ্কার করল একটা ব্রিজ আর তার পাশে বিশাল একটা জলের ট্যাঙ্ক। সেই ট্যাঙ্কের আশে পাশে কোন ট্রেন স্টেশন আছে কিনা ও খুঁজতে লাগলো। হ্যাঁ, পেয়ে গেল একটা স্টেশন, নাম ‘বোরহান পুর’। ‘বি’ দিয়ে এমন একটা নামই সে খুঁজছিল। তবে কি এই স্টেশন থেকেই ওর গুড্ডু ভাইয়ার সাথে ছাড়া ছাড়ি হয়েছিল?

এই ষ্টেশন থেকে এগিয়ে আরেকটা ছোট্ট স্টেশন যার পাশেই হবে ওর গ্রাম। শারু ট্রেনের লাইন ধরে এগোচ্ছিল। কম্পিউটার স্ক্রিনে প্রকাণ্ড গাছের মাথা, বিল্ডিং এর ছাদ, গাড়ীর রাস্তা, মাটির রাস্তা, ছায়া সুনিবিড় গ্রাম, একটু পড়েই দেখল একটা নদী, কিছুদূর গিয়ে একটা বাঁধ আর পাশেই ঝরনা।

শারুর বুক কাঁপছে, হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে আসছে। তাসমানিয়ায় মাঝরাতের আকাশে মিটমিট করছে লক্ষ লক্ষ তারা। সমস্ত হোবার্ট ঘুমাচ্ছে। অথচ ও দেখছে পাঁচ বছরের শারু পা ধুচ্ছে ঝরনার জলে, ওর একটা হাত শক্ত করে ধরে আছে নয় বছরের ভাই গুড্ডু। শারুর ইচ্ছে হচ্ছিল সমস্ত হোবার্টের জনগণকে ঘুমথেকে জাগিয়ে দেখায় দেখ আমি কি পেয়েছি ! ২৫ বছর আগে আমার হারিয়ে যাওয়া শৈশব।

সেই ঝরনার রাস্তা পেরিয়ে শারুর কম্পিউটারের কার্সার কি উঠে এলো একটা মেঠো পথে, এ গ্রামের নাম ‘খানডোয়া’। হ্যাঁ আমি এই গ্রামেরই ছেলে।

শারু এবার চলে এলো ‘ইউ টিউবে, টাইপ করল ‘খানডোয়া’। একটা ভিডিও পেল। সেই ভিডিও তে আছে একটা ট্রেন খানডোয়া স্টেশনে দাড়িয়ে। এখান থেকেই কি ভাইয়ের হাত ধরে তার অনির্দিষ্ট জীবনে যাত্রা?

এবার শারুর সার্চ ফেস বুকে। সেখানে একটা গ্রুপ পেল যার নাম খানডোয়া মাই হোম টাউন’। শারু টাইপ করল, ক্যান এ্যানি ওয়ান হেল্প মি ? আমার মনে হয় আমি খানডোয়া ছেলে। ২৫ বছর সে গ্রামে আমি যাইনি। কেউ কি বলতে পারে সে গ্রামের সিনেমা হলের সামনে একটা ফোয়ারা আছে কিনা?

পরদিনই সেই সাইটের এডমিনিস্ট্রেটর লিখলেন সিনেমার পাশে একটা বাগান আছে। সেখানে একটা ছোট্ট ফোয়ারা আছে। তবে সিনেমাটা বন্ধ হয়ে গেছে বেশ কিছু বছর আগে।

শারু ভোলে কি করে এই সিনেমা হলেই তার জীবনে প্রথম সিনেমা দেখা এবং ফোয়ারার সিমেন্টে ওর পা কেটে ছিল, কত রক্ত। এবার শারু লিখলো, সিনেমার পেছনে যে পাড়াটা যার নাম সম্ভবত ‘জি’ দিয়ে শুরু হয়,‘গান-হস-টেলি’, সেই পাড়ার একদিকে মুসলমানদের বসতি ও অন্যদিকে হিন্দুদের বসতি। এডমিনিস্ট্রেটর উত্তর দিল, পাড়াটার নাম ‘গনেশ তলি’।

এবার শারুর শেষ প্রশ্ন, হোয়াট ইজ দ্যা কুইকেস্ট ওয়ে টু গেট টু খানডোয়া ইফ আই ওয়াজ ফ্লাইং টু ইন্ডিয়া ফ্রম অস্ট্রেলিয়া? থ্যাং ইউ।

হোবার্ট ইন্টার ন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্লেনে ওঠার কুড়ি ঘণ্টা পর ও যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে সেটা খানডোয়া রেলস্টেশন। ধুলোয় ভরা রাস্তা, খালি পায়ে ছেলে মেয়ে, ডাস্টবিনের চারপাশে হাফ ডজন কুকুর। এই স্টেশন থেকে একটা রাস্তাই গ্রামের দিকে যাচ্ছে। শারু ঠিক করল ও হেঁটেই যাবে।

বাকি অংশ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন >







Share on Facebook               Home Page             Published on: 3-Oct-2014

Coming Events:
বৃষ্টির সম্ভাবনার কারণে মেলার তারিখ ১ দিন পিছিয়ে ২১ এপ্রিল ২০২৪ (রবিবার) করা হয়েছে......




A day full of activities, games and fun.







Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far





Lakemba Blacktown Mascot
Minto Money raised so far



Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far







Blacktown Lakemba Mascot
Minto Money raised so far